পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/২৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হাইকোর্টের সরকুলের । 令敬> মূল কথার প্রতি প্রথম স্থলীর বিচার করিবার ক্ষমতাপন্ন আদালতের অবিশ্বাস হয়, যথা, পুৰ্ব্বলিখিত কোন কথা চাচিয় • দেওয়া গেলে পর তাহার স্থানে উক্ত কথা কি তাহার কোন ংশ লেখা গেল কিংবা দুই পক্তির মধ্যে কিংবা অন্য প্রকার বর্ণের কালীতে কোন কথা লেখা গেল ইত্যাদি কারণে যদি অবিশ্বাস হইবার হেতু হয়, তবে বিচারপতির সংক্ষেপ লিপিতে তদ্বিষয়ের উল্লেখ হওয়া উচিত। তাহা হইলে আপীল-আদালত আবশ্যক বোধ করিলে প্রতিলিপি দৃষ্টে কার্য না করিয়া মূল দলীল প্রেরণ করিবার আদেশ করিতে পারবেন। L ১৬। নিম্নতর আদালতের বিচারপতির ও তাহদের আমল ও উকীলগণ কার্য্যবিধানের অাইন বিচক্ষণ ৰূপে ও মনোযোগ পুৰ্ব্বক অনুশীলন না করিয়া পৌর্বিক রীতি ও শ্রুতিমতে কাৰ্য্য নিৰ্ব্বাহ করিয়া থাকেন, হাইকোর্টের এই ৰূপ অনুভব হইতেছে, আর পূৰ্ব্বোক্ত অনুশীলন কাৰ্য যত কাল সম্পূর্ণ ৰূপে ও সরলমনে সাধন না হয় তত কাল পর্য্যন্ত আদালতের যক্রপ কার্য্যপ্রণালী হওয়া উচিত তদ্রপ হইবার সম্ভাবনা নাই । বহু নিম্পক্তির প্রত্যপণ ও অন্যথা ও ন্যায়বিচারের স্রোতের বাধ হইৰে এবং বাদী প্রতিবাদীর পরিক্লিষ্ট হইবেন । , ১৭। হাইকোর্ট যখন এবম্বিধ উপদেশ-পত্র প্রকাশ করেন তখন কাৰ্য্যবিধানের আইনের কোন ভাগ হইতে অন্য ভাগের শ্রেষ্ঠত। প্রকাশ করা তাহাদের অভিপ্রায় বোধ করিতে হইবে না । কিন্তু শ্রান্তি ও ক্লেশ হইলে তাহার প্রতিবিধান করা, এবং কাৰ্য্যবিধানের আইনের সৰ্ব্বভাগে নিম্নতর আদালতের সুবিদিত হওয়া ও তৎপ্রতি তাহাদের মনোযোগ করা আবশ্যক, এই এই বিষয়ে তাহাদের উত্তেজন বৃদ্ধি উদেশ্য। অত্তিাক্রমে এল, আর, টটনহাম রেজিষ্টার । GMMACGA AMMMMA CAMCA MAMTAAAA