পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/২৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রমাণ-বিষয়ক আইনের স° শোধক आ३न। ২৬১ ১১ ধারা । উক্ত আইনের ১৫৫ ধারার ২ প্রকরণে ১৫৫ ধারার সংশো “ প্রস্তাব হইয়াছে ” এই কথার পরিধন। বর্তে “প্রস্তাব সে মঞ্জুর করিয়াছে ” এই কথা ব্যবহৃত হইবে । z মূল আইনে এই রূপ বিধান হইয়াছে যে, কোন সাক্ষীর নিকট উৎকোচ প্রদানের প্রস্তাব হইয়াছে তাহার বিশ্বস্তুত খণ্ডন জন্য এই প্রশন হইতে পারবে । কিন্তু কোন ব্যক্তির নিকট কেহ উৎকোচ দিবার প্রস্তাব করিলে সুাক্ষী যদি তাহাতে সন্মত না হয় তবে তাহার অবিশাস্যতা প্রমাণ জন্য উক্তরূপ পুশন নিম্পয়োজন । সেই জন্য প্রস্তাব মঞ্জর করার বিষয় লিখিত হইয়াছে। ১২ ধারা । ভারতবর্ষীয় প্রমাণ-বিষয়ক ১৮৭২ সালের ১৮৫২ সালের ১৫ আইনের বিধান দ্বারা ১৮৫২ সালের ১৫ েৈর.: " আইনের ১২ ধারা ( প্রমাণু বিষয়ক थान् ज्ञझिङ म1 इ३ বার কথা । আইন সংশোধনের আইন) কোন রূপ অন্যথা হইয়াছে এরূপ বিবেচনা করিতে হইবে না । ১৮৫২ সালের ১৫ আইনের ১২ ধারার বিধান এই যে, মহারাণীর সমুদয় আদালত, বিচারক, কমিশনর, সালিস ও অন্যান্য আফিসর প্রভৃতি তত্ত্বৎ বিচারাধীন কাৰ্য্য নম্বন্ধে সাক্ষিগণকে হলফ দিতে পারবেন । মূল আইনে এই ধারা রদ হইয়াছে, কিন্তু ইহার পরিবৰ্ত্তে কোন বিধান করা হয় নাই । ১৮৭২ সালের প্রতিজ্ঞ বিষয়ের ও আইনেও কোন বিধান হয় নাই। সুতরাং এই ধারা প্রচলিত থাকিবে ।