পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*; निझ*fनडङ् । বিষয় লিখিত হইয়াছিল, সেই দলীল বা বিষয় লইয়া উভয় পক্ষের মধ্যে বিবাদ উপস্থিত হইলে উক্ত দলীল বা বিষয় যদি মূল বিচাৰ্য্য বিষয় হয়, তবে তৎপ্রমাণার্থে বাচনিক নিদর্শন গ্ৰাছ হইবে না । যথা, কোন সম্বাদপত্রে প্রচারিত অপবাদঘটিত মোকদ্দমায় যে পত্রে অপবাদ প্রচার হইয়াছে তাহ উপস্থিত না থাকিলে তৎপ্রকাশিত বৃত্তান্ত সম্বন্ধে বাচনিক প্রমাণ গ্রহণীয় নহে, ঐ রূপ কোন হিসাব উপস্থিত না করিয়া হিসাবে যাহা লেখা ছিল তাহার বাচনিক প্রমাণ উপস্থিত করা নিষিদ্ধ । 狩 দ্বিতীয় নিয়ম । , যে ব্যক্তি যে কোন বিষয় বিচারালয়ে প্রতিপন্ন করিতে প্রয়াস করে, সেই বিষয়ের প্রমাণের দায় তাহার শিরে ন্যস্ত থাকে । কাহার শিরে প্রমাণের দায় ন্যস্ত আছে তাহ নিম্নলিখিত দুইটি উপায়ের দ্বারা অতি সহজে নির্ণয় করা যাইতে পারে। ১ । একটি মোকদ্দমায় কোন পক্ষ হইতে যদি কোন রূপ নিদর্শন উপস্থিত করা না হয়, তবে কোন পক্ষ জয় লাভ করিবে তাহ নিৰ্ব্বাচন করা । 曦 ২ । যে বিষয় প্রমাণ করিতে হইবে তাহ নর্থী হইতে বাদ দিলে কিরূপ ফলোৎপত্তি হইবে তাহ প্রণিধান করা । উল্লিখিত উভয় প্রণালী অবলম্বন করিলে যে পক্ষের পরাজয় সুম্ভাবনা তাহার উপরেই প্রমাণের ভার থাকা অবধারণ করিতে হইবে ; যথা, খতের মোকদ্দমায় বিবাদী যদি খত প্রদান করা অস্বীকার করে, তবে খত প্রদানের প্রমাণের ভার