পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নিদর্শনতৰ। **, సి বাদীর উপরে থাকিবে, কারণ, কোন পক্ষই যদি কোন রূপ নিদর্শন উপস্থিত না করে, তবে বাদীরই পরাজয় হইবে। দ্বিতীয়তঃ উক্ত প্রণালীর মোকদ্দমায় বিবাদী খতাপর্ণ স্বীকার করিয়া যদি টাকা পরিশোধ করার আপত্তি করে, তবে ঐ আপক্তিটি ত্যাগ করিলে অর্থাৎ বিচার্ষ্য বিষয় না করিলে বিবাদীর পরাজয় নিশ্চিত বলিয়’টাকা দেওয়ার প্রমাণের ভরে তাহার উপরেই থাকিবে । * ফৌজদারী মোকদ্দমায় আইনের প্রকাশ্য বিধানাভাবে প্রমাণের দায় অভিযোক্তার শিরেই ন্যস্ত থাকে । যে কোন ব্যক্তি ব্যক্ত্যন্তরের প্রতি কোন অপরাধের অভিযোগ করে, সেই ব্যক্তিকে অপরাধ-সাব্যস্ত পক্ষে সকল রূপ নিদর্শন দশাইতে হয় । যে স্থলে দোষীর মনের ভাব প্রমাণ না করিলে দোষ সাব্যস্ত হয় না, সে স্থলে অভিষোক্তাকে যে প্রকারে হউক দোষীর মনের ভাব প্রমাণ করিতে হইবে । তৃতীয় নিয়ম। ৰিচাৰ্য বিষয় ব্যতীত অন্য কোন বিষয়ের নিদর্শন উপস্থিত अदैनथ ! ভারতবর্ষস্থ আদালত সমূহে এই নিয়মটির অন্যথা প্রায় সচরাচরই হইয়া থাকে এবং এইরূপ অন্যথা নিবন্ধন মোকদ্দমার অবস্থা ভয়ানক জটিল ও দুৰ্ব্বোধ্য হইয়া পড়ে। ১৮৫৯ সালের ৮ আইনের ১৩৯ ধারণ হইতে ১৪১ ধারার বিধানানুসারে বিচাৰ্য্য বিষয় অবধারণ করা আদালতের কর্তব্য কৰ্ম্ম মধ্যে পরিগণিত । ইংলণ্ডের নিয়ম স্বতন্ত্র ; তথায় উভয় পক্ষের উকীল বিচাৰ্য্য বিষয় অবধারণ করে । R