পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

xb निङ्ग¥र्मउड् । অতি পূর্বে ইণ্ড নিৰ্দ্ধারণ করিয়া বিচার করার উৎকৃষ্ট নিয়ম প্রচলিত ছিল না, তাহাতে মোকদ্দমার প্রমাণ সম্বন্ধে ভয়ানক গোলযোগ হইয়া পড়িত। উভয় পক্ষই ভূরি ভুরি প্রমাণ সংগ্ৰহ করিয়া উপস্থিত করিত, বিচাৰ্য্য বিষয় সম্বন্ধে কোন রূপ নিদর্শন কাৰ্য্যকারী তাহ নির্বাচন করিতে বহু সময় ক্ষেপ ও আয়াস পাইতে হইত। ইণ্ড নির্ণয় করিয়া বিচার করার নিয়ম প্রবর্তিত হইয়। সে বিষয়ের বিলক্ষণ সুবিধা হইয়াছে, কিন্তু বিচারক যদি বিশেষ অনুধাবন না করিয়া ইশু নির্ণয় করেন, তবে ইশুর বিচার উপযোগী অসম্পূর্ণ নিদর্শন উপস্থিত নিবন্ধন আপীল-আদালতে মোকদ্দমার বিঘ্ন ঘটার সম্ভাবনা ৷ ইণ্ড নির্ণয় বিষয়ে ম্যাকফারসন সাহেব র্তাহার বিখ্যাত দেওয়ানী কাৰ্য্যবিধি আইনের ১৮ অধ্যায়ে যে উৎকৃষ্ট প্রণালী প্রদর্শন করিয়াছেন তাহার মৰ্ম্ম উত্তম রূপে জ্ঞাত হইলে ইণ্ড নির্ণয় অপেক্ষাকৃত অতি সহজ হইয়া পড়ে । বিচাৰ্য্য বিষয়ের দূর সম্পৰ্কীয় বৃত্তান্ত-ঘটিত নিদর্শন উপস্থিত করার প্রথা প্রবর্তিত থাকিলে তাহাতে যে কেবল বাদী বিবাদীরই অনাবশ্বক নিদর্শন সংগ্রহজনিত কষ্ট হয় এরূপ নহে, উহাতে অনর্থক আদালতের সময় নষ্ট ও বিচাৰ্য্য বিষয় হইতে বিচারকের মন অন্য বিষয়ে আকৃষ্ট হইয়া র্তাহাকে কুসংস্কার ও ভ্ৰমাদিতে পতিত করিতে পারে, উহাতে আরও এক অনিষ্ট এই হয় যে, মোকদ্দমার এক পক্ষ যে বিষয়ের নিদর্শন আদালতে উপস্থিত করে, উপযুক্ত সময়ে অপর পক্ষ তাহার সম্বাদ না পাওয়াতে সে তাহার খণ্ডনোপযোগী