পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

निमथfनऊड् । 3 ইতরাং কাৰ্য্যবিধান বিষয়ে ইদানীন্তন যে যে আইন ভারতবর্ষে পরিলক্ষিত হয়। t দেওয়ানী কাৰ্য্যবিধানের ১৪১ ধারায় বিধান করা হইয়াছে যে, মোকদ্দমার নিম্পত্তির পূর্বে যে কোন সময়েই হউক আদালত হইতে ইণ্ড অর্থাৎ বিচাৰ্য্য বিষয়ের সংস্করণ অথবা অতিরিক্ত ইশু নিৰ্দ্ধারণ হইতে পরিবে। ফৌজদারী কাৰ্য্যবিধান আইনের ২৪৪ ধারাতেও অভিযোগ পরিবর্তন বা সংস্করণ করার ঐ রূপ বিধান হইয়াছে। ১৮৬৪ সালের ১০ই ডিসেম্বর তারিখের ৫২ নং মোকদ্দমা যাহার আপীলান্ট সেখ মহম্মদ রিজাউদ্দীন ও রেম্পণ্ডেণ্ট হোসেন বক্স খ উক্ত মোকদ্দমায় হাইকোর্টের নিম্পত্তি সৰ্ব্বথারূপে এই সূত্রের পোষকতা করে। এই সূত্রানুসারে বিচাৰ্য বিষয়ের অতিরিক্ত কোন বিষয় যাহার সহিত মূল বিচাৰ্য্য বিষয়ের বিশেষ সংস্রব নাই তাহার প্রমাণ নিম্প্রয়োজন। যথা, ফৌজদারী মোকদমায় কোন আসামী কাহারও অপবাদ স্বয়ং রচনা পূর্বক এক অপবাদ প্রচার করার প্রমাণ হইলেই যথেষ্ট হইবে, আসামী অপবাদটি যে স্বয়ং রচনা ও মুদ্রিত করিয়াছিল তাহার প্রমাণ নিম্প্রয়োজন । কোন মোকদ্দমায় বাদী বিবাদীর কথিত স্থান, সময়, সংখ্যা ও দ্রব্য বিশেষের মূল্যের পুঙ্খানুপুঙ্খ রূপে প্রমাণের আবশ্বকতা নাই। যথা, দণ্ডবিধির ৩৮০ ধারা মতে চৌর্য্য, ৪৪৬ ধারা মতে অপরাধ ভাবে অনধিকার প্রবেশ, ৩৯১ ধারার লিখিত দস্থ্যতা এবং ৪২৯ ধারার