পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/৪৫

るbr निम्नभनउड् । ন্ধেও যে কূটপ্রশ্ন জিজ্ঞাসিত হইতে পারিবে, এরূপ নয় ; প্রতিপক্ষের মোকদ্দমার সমুদয় বৃত্তান্ত সম্বন্ধে কূট প্রশ্ন করার অধিকার অাছে, আমেরিক দেশে তদ্বিপরীত নিয়ম ; প্রথম পরীক্ষায় সাক্ষী যে সকল কথা বলিয়াছে তাহার অতিরিক্ত কোন বিষয়ে ফুট প্রশ্ন করা যাইতে পারে না। ভারতবর্ষে কোন নিয়ম প্রচলিত তাহার অবধারণ ব্যবস্থাপকের কিছু করেন নাই । যেরূপ প্রশ্নের দ্বারা মোকদ্দমার বিচাৰ্য্য বিষয়ের কোন ফলাফল নাই, কেবল সাক্ষীর অবিশ্বাস্যতার পোষক মাত্র হয়, সে রূপ প্রশ্ন সাক্ষীকে করা উচিত নয় ; সাক্ষী যে সকল কথার উত্তর করে তাহার অপসিদ্ধান্ত করার জন্য মোকদ্দমার আনুষঙ্গিক বিষয় সম্বন্ধে তাহাকে প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করিতে দিলে এক মূল মোকদ্দমা হইতে অসংখ্য মোকদম উপস্থিত হইতে পারে, তাহার চরমফল গোলযোগ মাত্র হয় ; সাক্ষী জীবনকাল মধ্যে যে যে কাৰ্য্য করিয়াছে সমুদয় বিষয়ের পরীক্ষা দেওয়ার জন্য সে বিচারালয়ে প্রস্তুত হইয়া আইসে না, স্থতরাং মোকদ্দমার বিচাৰ্য্য বিষয় ব্যতিরেকে সাধারণতঃ অন্য বিষয় তাহাকে জিজ্ঞাসা করিতে দেওয়া অত্যন্ত অকর্তব্য, কিন্তু সাক্ষীর চরিত্রকে মোকদ্দমার নিঃসম্বন্ধ বিষয় বলা যাইতে পারে না, কারণ, তাহার বাক্য বিশ্বাসযোগ্য কি না, তাহ অবধারণ করার জন্য চরিত্র সম্বন্ধীয় প্রশ্ন অত্যন্ত কাৰ্য্যকারী। সাক্ষীর দুশ্চরিত্রতা প্রমাণ উপলক্ষুে সে কোন মোকদ্দমায়-দণ্ড প্রাপ্ত হইয়াছিল কি না, এমত প্রশ্ন করাও বিধিসম্মত এবং সাক্ষী উহা অস্বীকার করিলে কিম্বা প্রশ্নের উত্তর দিতে ক্ষান্ত থাকিলে বিপক্ষের