পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8s নিদশৰ্মতত্ত্ব । ৫৫ ধায়াতে বৃত্তান্তের প্রাসঙ্গিকতা সম্বন্ধে লিপিত হইয়াছে। উপরোক্ত ধারা গুলি সম্যক রূপে মনোনিবেশ পূর্বক পাঠ না করিলে বৃত্তান্তের প্রাসঙ্গিকত কাহাকে বলে তাছার সুস্পষ্ট ভাব অনুবোধ হওয়া দুষ্কর ৷ সাধারণতঃ এক বৃত্তান্ত অন্য বৃত্তান্তের প্রকাশক হইলে কিংবা এক বৃত্তান্তের সহিত অন্য বৃত্তাষের সত্ৰৰ বা সম্পর্ক থাকিলে উহাদিগকে পরস্পরের প্রাস ঙ্গিক বলা যায় ।

  • ইপ্তঘটিত বৃত্তান্তু ” ১৮৫৯ সালের ৮ আইনের ১৩৯ ধারার বিধান

মত মোকদ্দমার প্রথম বিচারের দিবসে আদালত বাদি-বিবাদীর মধ্যে কোন কোন আইন বা বৃত্তান্তঘটিত বিষয়ে বিবাদ অনুসন্ধানপূৰ্ব্বক তাহার নির্ণয় করিয়া বিচাৰ্য্য বিষয় অর্থাৎ ইস্ত নির্দিষ্ট করত লিপি কয়িবেন । ১৪৭ ও ১৪১ ধারার বিধান মত বিচার্য্য বিষয় নিৰ্দ্ধারণ করার পূৰ্ব্বে আদালত যে কোন ব্যক্তির হউক জবানবন্দী গ্রহণ বা দলীল দৃষ্টি করিতে পারেন এবং বিচারের পূৰ্ব্বে ইস্তর সংস্করণ বা পরিবর্তন করিতে পারেন । - ৪ ধারা । আদালত কোন বৃত্তান্তের অনুমান করিতে অনুমান করিতে পারেন, এই আইনে এমত আদেশ পারেন । থাকিলে যত কাল সেই বৃত্তান্ত খণ্ডন করা না যায় আদালত তত কাল তাহ প্রমাণিত বলিয়া জ্ঞান করিতে পারিবেন অথবা তাহার প্রমাণ করিবার আজ্ঞা দিতে পারিবেন। আদালত কোন বৃত্তান্তের অনুমান করিবেন এই আইনে অনুমান করবেন। এমত আদেশ থাকিলে যত কাল সেই বৃত্তান্ত খণ্ডন করা না যায় আদালত তত কাল তাহ প্রমাণিত বলিয়। জ্ঞান করিবেন। এই আইনে এক বৃত্তান্ত অন্য বৃত্তান্তের সিদ্ধান্ত সিদ্ধান্ত প্রমাণ প্রমাণ বলিয়া নির্দিষ্ট হইলে উক্ত এক বৃত্তান্তের প্রমাণ হইলে আদালত অন্য বৃত্তান্ত প্রমা