পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মোকদম প্রচলিত থাকার পশ্চাৎ কোন সময়ে খং দেখাইতে বা তাহার মৰ্ম্মের প্রমাণ করিতে পারিবে না । . ১৮৫৯ সালের ৮ আইন অর্থাৎ দেওয়ানী কাৰ্য্যবিধান আইনের ৩৯ ধারার বিধানমন্ত আরজী দাখিল সময়েই দাবীর পোষক সনুদায় দলীল দাখিল করিজে হুইবে । আদালতের বিশেষ অনুমতি ব্যতিরেকে আরঞ্জী দাখিলের পরে দাবীর পোষক কোন দলীল নিদর্শন রূপে গৃহীত হইবে না। উক্ত আইলের ১২৮ ধারার বিধান মতে মোকদ্দমার প্রথম বিচার দিবসে উভয় পক্ষ আপনাপন সমুদায় দলীল উপস্থিত না করিলে তৎপরে বিশেষ কারণ দর্শন ব্যতিরেকে আদালত কোন দলীল লইবেন না, ১৪১ ধারার বিধান মতে মোকদ্দমার চূড়ান্ত নিষ্কপত্তির পূৰ্ব্বে যে কোন সময়ে হউক আদালত ইণ্ড পরিবর্তন বা নুতন অতিরিক্ত ইণ্ড নিৰ্দ্ধারণ করিতে পাfরবেন। দণ্ডবিধি আইন অর্থাৎ ১৮৬১ সালের ২৫ আইনের ২৪৪ ধারার বিধান মত ঐ রূপ অভিযোগ পরিবর্তনাদি প্রসিদ্ধ। প্রথম ভাগের দ্বিতীয় অধ্যায়ের তৃতীয় নিয়ম দ্রষ্টব্য । অভয়চরণ মল্লিক বাদী উমেশচন্দ্র সরকার প্রতিবাদী এই মোকদ্দমায় হাইকোট বিধান করিয়াছেন যে, কোন পক্ষ প্রথমে একরূপ নিদর্শন উপস্থিত করিয়া নিদর্শনের উপযোগী ইস্ত নির্ধারণ বা পরিবর্তনের প্রার্থনা করিতে পারিবে না ! হাইডের রিপোর্ট বন্থী ২ বালম ২৭৩ পৃষ্ঠা । 燃 ৬ ধারা । বৃত্তান্ত ইশুর মধ্যে ধরা না গেলেও ইশুযে যে বৃত্তান্ত একি ঘটিত কোন বৃত্তান্তের সঙ্গে সংযুক্ত ব্যাপারের অঙ্গস্বরূপ হয় থাকাতে একি ব্যাপারের অঙ্গ-স্বরূপ বৃত্তান্ত একি সময়ে বা ভিন্ন ভিন্ন সময়ে বা স্থানে ঘটিলেও প্রাসঙ্গিক হয় । উদাহরণ। (ক) আনঙ্গের নামে বলরামকে প্রহার করণ দ্বারা বধ করণপরাধের অভিযোগ হয় । সেই প্রহার করণ সময়ে আনন্দ কি বলরাম কিংবা ষে ব্যক্তির নিকটে দাড়াইয়া ছিল তাহার যে যে