পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৮৭২ সালের ১ অাইন । ፴፰ অধিক বেতন দিতে চাহিয়াছে, এই কারণে অামি চাকরী ছাড়িয়া গেলাম চন্দ্রের ঐ কাৰ্য্য ইশুঘটিত বৃত্তাস্ত বলিয়া প্রাসঙ্গিক এবং সেই উক্তি দ্বারা তাহার সেই অচরণের কারণ জানা গেল, এই নিমিত্ব সেই উক্তিই প্রাসঙ্গিক । (ঙ) অানন্দের নামে চুরিকরণাপরাধের অভিযোগ হয়। কোন ব্যক্তি তাহাকে ঐ চোর। দ্রব্য বলরামের ছাতে দিভে ও পরে বলরামকে আনন্দের স্ত্রীর হাতে দিতে দেখিয়াস্থে ও দিবার সময়ে বলরাম কহিল, আনন্দ তোমাকে এই দ্রব্য লুকাইয়া রাখিতে কহিয়াছে। যে রত্তান্ত উক্ত ব্যাপারের একাংশ হয়, ঐ কথার দ্বারা সেই বৃত্তান্তের ব্যাখ্যা হইল বলিয়া বলরামের সেই কথা প্রাসঙ্গিক । (চ) দাঙ্গ করিয়াছে বলিয় আনন্দের বিচার হয় ও সে জনতার সরদার মতে গিয়াছিল ইহার প্রমাণ হইল । ঐ জনতা উচ্চৈঃস্বরে ডাকিয় যে ষে কথা কহিয়াছিল তদ্বার ঐ ব্যাপারের ভাব বুঝা যায় বলিয়া সেই সেই কথা প্রাসঙ্গিক । প্রথম ভাগের তৃতীয় অধ্যায় “ শ্রুভূক্তি ” দ্রষ্টব্য। ১০ ধারা । দুই কি তদধিক ব্যক্তি অপরাধ কিংবা সাধারণ অভিসন্ধি অভিযোজ্য অন্যায় ক্রিয়া করণার্থে :" ষড়যন্ত্র করিল, এমত জ্ঞান করিবার কথা । কারণ থাকিলে তাহাদের মধ্যে কোন এক ব্যক্তির প্রথম সেই অভিসন্ধি হইলে পর তাহাদের অন্যতর ব্যক্তি ঐ সাধারণ অভিসন্ধির উদ্দেশে যে কথা কহে বা লেখে ও যে কৰ্ম্ম করে, ঐ ষড়যন্ত্র যে হইয়াছে ইহার প্রমাণ করিবার নিমিত্ত এবং উক্ত অন্যতর ব্যক্তি তাহার সহায় ছিল ইহা দেখাইবার নিমিত্ত ষড়যন্ত্রকারী বলিয়া যাহাদের প্রতি সন্দেহ থাকে তাহাদের প্রত্যেক ব্যক্তির বিপক্ষে সেই কথা প্রাসঙ্গিক বৃত্তান্ত হয়।