পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/৮৩

శ్రీశ్రీ fनघ्नंडिङ् । সেই সময়ে তাহার কাছে আরও অনেক চোরা দ্রব্য ছিল এই বৃত্তান্ত প্রাসঙ্গিক, কেননা তাহার অধিকারগত সকল ও প্রত্যেক দ্রব্য সে চোর বলিয়া জানিত, উক্ত বৃত্তান্তে ইহার স্থচন করা যায়। (খ) জানন্দ একটি কৃত্রিম মুদ্র জন্য ব্যক্তিকে দেওন সময়ে তাহা কৃত্রিম জানিয়া প্রতারণা ক্রমে দিল, তাহার নামে এই অতিযোগ হয় । সেই মুদ্র দেওনের সময়ে তাহার নিকট আর অনেক গুলিন কৃত্রিম মুদ্র ছিল, এই বৃত্তান্ত প্রাসঙ্গিক । (গ) বলরাম যে কুকুরকে দুরন্ত জানিত তাহার সেই কুকুরে হানি করিয়াছে বলিয়া অনিন্দ বলরামের নামে হানিপুরণের নালিশ করে । ঐ কুকুর পূৰ্ব্বে যদুকে ও রাধাকে ও বেচুকে কামড়াইয়াছিল ও তাহার। বলরামের নিকট সেই কথা জানাইল, এই এই বৃত্তান্ত প্রাসঙ্গিক । (ঘ) অনিন্দ এক খান হওঁ সাকরাইয়া দিল, কিন্তু টাকাগৃহীতার কৃত্রিম নাম তাহাতে দেওয়া গেল, আনন্দ ইহা জানিত কি না, এই প্রশ্ন হইল । টাকাগৃহীত প্রকৃত ব্যক্তি হইলে আনন্দের নিকট তাহার ঐ হওঁী পহুছিবার সময় থাকিত না, আনন্দ এমত অন্য কয়েক হুঞ্জী পূৰ্ব্বেও সকরাইয়া দিয়াছে, এই এই বৃত্তান্ত প্রাসঙ্গিক, যেহেতু আনন্দ ঐ টাকাগৃহীতার নাম কৃত্রিম বলিয়া জানিত, এই অনুভব হয় । (চ) অনিন্দ বলরামের মানহানি করিবার কল্পনায় তাহার অপবাদ প্রকাশ করিল বলিয়। আনন্দের নামে অপবাদ করণাপরাধের অভিযোগ হয় । আনন্দ তৎপূৰ্ব্বে বলরামের বিষয়ে নানা কথা প্রকাশ করিয়াছিল ঔ তাহাতে বলরামের প্রতি তাহার দ্বেষ প্রকাশ হয়, এই