পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ąo निम्न-भिउडू ! ন! ৰলিয়। জষ্টিম ফিয়ার সাহেব আসাস্ত্রীর উত্তর প্রমাণ স্বরুপ গ্রাহ্য করেন নাই। ১৮৬৫ সালের অাপ্রেল মাসের সেশনের নিষ্কপত্তি দৃষ্টি কর। মহারাণী বঃ নবদ্বীপ গোস্বামী । ১ বেঙ্গল ল রিপোর্টের ১৫ পৃষ্ঠা দ্রষ্টব্য। n > হাইকোর্টের ১৮৬৩ সালের ১২৭ নখ সরকুলরের মর্ম এই যে, অভিযোগ উত্থাপন হওয়ার পূৰ্ব্বেও অপরাধী যদি রীতিমত ও ইচ্ছাক্রমে অপরাধ স্বীকার করে, তবে উহ। তাছার বিরুদ্ধে প্রমাণ বলিয়া গণ্য হইবার বাধা নাই । এই সম্বন্ধে মহারাণী বঃ রামচন্দ্র, হইকোর্টের নিষ্কপত্তি দুষ্টব্য। ৪ বালাম, সদরলণ্ড উঃ রিঃ ১৪ পৃষ্ঠা। 曦 কোন ডেপুটি মাজিষ্ট্রেটের প্রতি মোকদ্দমা চালানের ভার প্রদর্য হইলে তিনি মাঞ্জিষ্ট্রেটের ক্ষমতায় অপরাধীর দোষ স্বীকার উক্তি লিপিবদ্ধ করিতে পারেন না । মহারাণী বং বৈদ্যনাথ সিংহ মোহর খাঁ এবং মিঞা মফেতালি। সদরুলগু, উঃ রিঃ ২ বালাম ২৯ পৃষ্ঠা। $ ফৌজদারী কার্য্যবিধি আইনের ৩২৪ ধারার বিধান মতে অপরাধী উপযুক্ত আদালতের সমক্ষে তাছার অপরাধ স্বীকার করিলে এক মাত্র ঐ স্বীকার উক্তিই তাহার দোষ সাব্যস্ত পক্ষে প্রচুর হইবে । ২৩৭ ধারার মর্মমতে সেশন আদালত বিচারারম্ভের পূৰ্ব্বে আসামী দোষ স্বীকার করিলে উক্ত বাক্য লিপি করত একমাত্র ঐ স্বীকারের দণ্ড বিধান করিবেন। ২৪৮ ধারার বিধান মতে মজিষ্ট্রেট সাহেবের সমক্ষে আসামী দোষ স্বীকার করিলে সেশন আদালতে উছা প্রমাণ রূপে গ্রাহ্য। মহারাণী বঃ ভগবান দোসাদ এবং মদন দোসাদ সদরুলগু উঃ রিং ৪ বালাম ১৮ পৃষ্ঠ । উপরোক্ত মতেয় স্বীকার উক্তি ঠিক আইনের প্রিধান মতে লিপিবদ্ধ না হইলে তাহ প্রমাণ স্বরূপ গৃহীত হইবে না । মসমত নিয়গীর মোকদ্দমা দুষ্টব্য ৭ বালাম উঃ রিঃ ৫৯ পৃষ্ঠা। কার্য্যবিধামের ১২২ ধারানুসারে যে স্বীকার উক্তি গৃহীত হয় তাছার নিমন ভাগে “আসামী ইচ্ছানুসারে এই স্বীকার উক্তি করা আমি বিশ্বাস করি ” এইরুপ তুতি ভয়া আবশ্যক, অন্যথা তাঁহ প্রমাণ রূপে গৃহীত হইবে না। স্বীকার উক্তি অপরাধীর বিরুদ্ধে প্রমাণ রূপে ব্যবহার করিতে হইলে তাহার জমগু ভাগ গুহণ করিত্বে হইবে । কতক অংশ পরিত্যাগ করত কতক গ্রহণ