পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१९ - নিদশনতত্ত্ব । ২৬ ধারা। কোন ব্যক্তি পোলিসের রক্ষণে থাকিতে anদয়ে হলে অপরাধ স্বীকার করিলে যদি নিজ থাকিতে অভিযুক্ত ব্যক্তি মাজিষ্ট্রেটের সাক্ষাৎই স্বীকার না করে, অপরাধ স্বীকার করিলে t লক্ষ লতাটের তবে তাহার বিপক্ষে সেই কথার প্রমাণ হার না হইবার কথা। করা যাইতে পরিবে না । এই ধারাটি পুরাতন ফৌজদারীর কার্য্য-বিধান আইনের ১৫৪ ধারার অনুরূপ । বর্তমান কাৰ্য্যবিধান অর্থাৎ ১৮৭২ সাৎ ১০ আইনে এই ধারার সপষ্ট বিধানের পরিবর্তে ১২২ ধারা বিধিবদ্ধ হইয়াছে। তদনুসারে মজিষ্ট্রেট সকল সময়েই অপরাধীর স্বীকারোক্তি লিপিবদ্ধ করিতে পারবেন । কিন্ড লিপিবদ্ধ করার পূৰ্ব্বে তিনি বিশেষরূপে অনুসন্ধান করিবেন যে, আসামী প্রকৃত প্রস্তাবে ও স্বেচ্ছায় স্বীকার করিতেছে। ঐ বিবরণ তিনি বিশবাস করেন, স্বীকারোক্তির নিমন ভাগে এই রূপ লিখিয় তাহার স্বাক্ষর করিতে হইবে । কি প্রণালীতে ঐ রূপ স্বীকারোক্তি লিখিত হইলে প্রমাণরূপে গ্রহণীয় হইবে, তাহার বিধান উক্ত আইনের ৩৪৫ ও ৩৪৬ ধারায় লিপিবদ্ধ হইয়াছে । * * ২৭ ধারা। পরন্তু কোন অপরাধী অভিযুক্ত ব্যক্তি অভিযুক্ত কি পোলিসের কৰ্ম্মকারকের রক্ষণে থাকিতে কোন কথার কি আপ- তাহার স্থানে সন্ধান পাওয়া প্রযুক্ত রাধ স্বীকার করণ দ্বারা - ীৈ:লন্ত কোন বৃত্তান্ত জানা গেল বলিয়া সেই দূর সেই ::: বৃত্তান্তের সাক্ষ্য দেওয়া গেলে সেই হয় তত দূর সেই ডাক্ত - প্রশ্নটি পারির সন্ধান অপরাধ স্বীকার করার তুল্য হইলে কথা । বা না হইলেও তদ্বারা প্রকাশিত বৃত্তান্তের সৃহিত ঐ সন্ধানের যত দূর স্পষ্ট সম্বন্ধ থাকে তত দূর সেই সন্ধানের প্রমাণ করা যাইতে পারবে। ফৌজদারীর পুরাতন কাৰ্য্যবিধান আইনের ১৫০ ধারায় ঠিক এই ধারার অনুরুপ ৰিধান ছিল । নুতন কাৰ্য্যবিধানে এই ধারা পরিত্যক্ত