পাতা:নীতিদর্পণ - প্রথম খণ্ড.pdf/২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( × ) তেন না । কিন্তু এক দিবস শীতের পাদুভাব সমনে অত প্রতুষে এক বিস্তীর্ণ তৃণময় ক্ষেত্রে উত্তীর্ণ হইলে তথায় অতি শীতকর শিশির বিন্দুস্পর্শ চরণদ্বয় স্ফীত, সৰ্ব্বাঙ্গ কুঞ্চিত এবং ওষ্ঠ কম্পিত হইয় তাহার অত্যন্ত ক্লেশানুভূত হইল। তৎকালে এই মাত্র বিলাপ করিয়া কহিলেন । হায়! কি দুৰ্দৈব রাজ্যধন সম্পদও নানা মুখে বিমুখ হইয়াছি তা হাতেও ঈদৃক কষ্ট বোধ হয় নাই । এক্ষণে অনাবৃত ੋਂ ও শীত বস্ত্রাভাবে প্রাণ ওষ্ঠাগত হইতেছে । এমত কোন উপায় দেখিন যে তদ্বারাএ দুঃখ নিবারণ হইতে পারে। অতএব মাদ শ ব্যক্তির মরণই শ্রেয়ঃ । অনন্তর রাজা হরিশ্চন্দ্র ঈদৃশী অবস্থায় ভ্রমণ করিতে২ কিয়দ রে এক দেবালয় প্রাপ্ত হইলেন । তথায় উপস্থিত হইয়া মন্দির প্রবেশানন্তর দর্শন অর্চনাদি সমাপন করিয়া বহিগর্ত হইয়া দেখিলেন। অন ত দূরস্থ বট বিটপি তলে কতিপয় ভাগ্যহীন ব্যক্তি কেহব চরণ হীন কেহব। হস্তবিহীন কেহবা জন্মান্ধ ইত্যাদি