পাতা:নীতিদর্পণ - প্রথম খণ্ড.pdf/৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ७७ ) সন্নিকটে ডাকিয়া কছিলেন। ভ্রাতঃ তুমিই জ্ঞান বান এবং সাধু যথার্থই কহিয়াছিলে, আমি অনবগত তোমাকে ভৎসনা করিয়া কুকৰ্ম্ম করিয়াছি। ঈশ্বরেন্থায় অতি প্রকাও হস্তি সমূহ ধরণীতলে পতিত হইয়া মৃত্তিকাসাৎ হইতেছে। যৎকালীন ক্ষুদ্র২ খরগণেও গুরতর গতিতে গুরুতর তার সমস্ত বহন করিতেছে--ইহা কহিতে ২ ঐশ্বৰ্য্যশালী বণিকের মুখ হইতে ফেণা সমস্ত নির্গত ও রক্তিম নয়নদ্বয় ক্রমশঃ মুদ্রত হইয়া অনন্ত নিদ্রাভিভূত হইল। ভূত্যবগের বহু প্রকার চেষ্টা করিয়াও কোনমতে তাহাকে নির্বিষ শরীর করিতে পারিল না । অনস্তর প্রভুর ঈদৃশী ঘটনায় সকলে হাহাকার শব্দে রোদন করিতে লাগিল । কিন্তু উদাসীন অসীম কৃপালু জগদীশ্বরের মহিমা সংকীৰ্ত্তন করিতেই অনায়াসে বারাণসী নগরীতে উপস্থিত হইলেন । অতএব হে পাঠকগণ যে ব্যক্তি আপ নাকে ধনে মানে শ্রেষ্ঠ জ্ঞান করিয়া আত্মশ্লাঘায় মগ্ন হয় ও অন্যকে অধম ও নীচ জাতি বলিয়া তুচ্ছ তাচ্ছল্য করে। আর স্বয়ং ৰূপবান ও