পাতা:নীতিদর্পণ - প্রথম খণ্ড.pdf/৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( 8७ ) চিন্তা করিতে লাগিলেন। কাহারও পিতা মাত। চিরজীবি নহে। যাহা হইবার তাহা হইয়াছে। আর ব্যাকুল হইয়া রোদন করিলে ইবা কি হইবে ? এক্ষণে আপন উপায় চিন্তা করা কৰ্ত্তব্য । আমি যৌবনাবস্থা প্রাপ্ত হইয়াছি। কিন্তু তাদৃক বিদ্বান নহি যে এইক্ষণে অর্থোপাৰ্জন দ্বারা পৈতৃক নাম সম্ভ ম রাখিয়া দিনপাত করিতে সক্ষম হইব । আর বিদ্যা বিহীনে জীবন শূন্য এবং দেহ অসার্থক। অতএব ভাৰ্য্যাকে পিত্রালয়ে প্রস্থান করাইয়। বিদ্যা শিক্ষার্থে অদ্যই বিদেশ যাত্রা করি। গুরুপ্রসাদ এই ৰূপ দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করিয়া এগুমি ওগ্রাম পৰ্যটন করিয়া কতদূরে মানকর নামক এক অপূৰ্ব্ব স্থানে উপস্থিত হইলেন । তথায় নিগূঢ় জ্ঞানি নামক এক সন্দিগ্ধ চিত্ত ক্রান্তঃকরণ পণ্ডিতের সাহায্য গ্রহণ পূৰ্ব্বক তদীয় আশ্বাসে বিদ্যাভ্যাস আরম্ভ করিলেন । চন্দ্রভানু চন্দ্রপ্রভা এবং চন্দুশুধা নামক নিগূঢ় জ্ঞানির তিন পুত্র ছিল। তাহারাও স্বভাবতঃ পিতার ন্যায় সন্দিগ্ধচিত্ত ক্রর অন্তঃ