পাতা:নীলগঞ্জের ফালমন সাহেব - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

-কার কথা জানতে ? --ত্ৰহ্মের কথা । -সে কে ? -वभी भांटम डोंवान, भांgन-থাক বুঝেছি, থাক বাবাজি। আবার তোমার সামনে যা-তা বোফ্যাস বলে ফেলবো বাবা জি --আপনি জানেন না, সে আশ্রম করেচে। তিনি তাকে কৃপা করেচেন। তিনি তাকে মা বলে ডেকেছেন ফটিক চক্কত্তি বিস্ময়ের সুরে বললে—তিনি কে ? -ওই দেখুন। আবার আপনাকেও-তিনি মানে যাকগেইয়ে। আমি এখন যাই । আপনার মেজাজ এখন ভাল নেই দেখাচি । —ভালো কি করে হবে বাবাজি ? যে কথা তুমি সকালবেলা শোনালে তাতে মেজাজ ভালো রাখবার উপায় কি বলে ? গিরিবালা নাকি আশ্রম করেচে। গিরিবালা নাকি আচ্ছা তাহোলে এখন আসি ফটিক কাকা। আমার একটু কাজ আছে । বসুন । শশী আচাৰ্ষির নাম পেলাম ফটিক কাকার মুখে। শশী স্থানীয় কালীমন্দিরের পূজারী, এখন বয়েস হয়েচে । চোখে ভালো দেখতে পান না । তাকে গিরিবালার নাম করতে তিনি বললেন-গিরিবালা ডাকসাইটে ইয়ে ছিল। সে সব কথা আর তোমার কাছে বলবো না বাবা । হাঁ জানি, সে আশ্রম করেচে, সন্নিসিনি হয়েচে, ওই যে বলে বৃদ্ধ বেশ্য তপস্বিনী তাই গিরিবালার পূর্ব ইতিহাস ভালো ভাবেই জানা হয়ে গেল। সুতরাং সে যখন পুনরায় আমার বাড়ি সেদিন এল, তখন আমি বেশ কৌতুহলের দৃষ্টি নিয়েই ওকে দেখলাম। বৈকাল বেলা। আমি চ খেয়ে একটু বেড়াতে যাবো ভাবছিলাম। 8tr