পাতা:নীলবসনা সুন্দরী - পাঁচকড়ি দে.pdf/১৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নীলবসনা সুন্দরী কাহিনী একান্ত বিস্ময়ের সহিত শুনিল। সে বুঝিতে পারিল না, দেবেন্দ্ৰবিজয় কিরূপে ক্ষণকালের মধ্যে এত কথা জানিতে পারিলেন । নিজে সে এতদিন দিলজনের সহিত একসঙ্গে বাস করিতেছে, অথচ সে নিজে ইহার বিন্দু বিসর্গ জানে না। লতিমনের বিস্ময়ের সীমা রহিল না। সে দেবেন্দ্রবিজয়ের হাত হইতে ফটোগ্রাফ দুইখানি লইয়া, নাড়িয়া-চাড়িয়া দেখিয়া সম্মুখস্থ টেবিলের উপরে রাখিয়া দিল। এবং একটা গভীর দীর্ঘনিঃশ্বাস ত্যাগ করিয়া কহিল, “হঁ, এইখানা দিলজানের তসবীর। এখানে আমি তাহাকে কখনও এ রকম পোষাকে দেখি নাই।” SBBDBBD DB DBDBDB DDBDDBBBS DDBD DDD DBDB BD আর একটি স্ত্রীলোক তথায় প্রবেশ করিল। স্ত্রীলোকটি দীর্ঘাঙ্গী, কৃশ, শ্যামবর্ণ। তাহার বয়ঃক্রম পাঁচশ হইতে পারে—পয়ত্রিশ ও হইতে পারে।-ঠিক করা কঠিন। তাহাকে দেখিয়া সাগ্রহে লাতিমন বলিয়া উঠিল, “কে, সাথিয়া নাকি ? বেশ-বেশ-খুব শীঘ্র এসে পড়েছিস তাঁ!” দেবেন্দ্রবিজয় বুঝিলেন, এই সাধিয়াই স্বজান বিবির প্রধানা দাসী। তিনি তাহাঁর মুখের দিকে তীক্ষুদৃষ্টিতে চাহিয়া রহিলেন। সখিয়া, দেবেন্দ্রবিজয়কে তেমন কঠিনভাবে তাহার দিকে চাহিতে দেখিয়া ভীত হইল। একটু যেন থতমত খাইয়া গেল। কি বলিবে কিছুই স্থির করিতে না পারিয়া চুপ করিয়া রহিল। তখন লতিমন সাখিয়াকে দেবেন্দ্রবিজয়ের পরিচয় দিল। পরিচয় শুনিয়া সে আরও ভীত হইয়া উঠিল। " . লাও : সলিল, “সাথিয়া, ইনি তােকে গােটাকত কথা জিজ্ঞাসা করতে চান। যা’ জানিস, সত্য বলবি।”