পাতা:নীলবসনা সুন্দরী - পাঁচকড়ি দে.pdf/১৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Yöy নীলবসনা সুন্দরী সাখিয়া আরও কিছু বলিতে যাইতেছিল, এমন সময়ে দিলজনের ফটােগ্রাফ খানি তাহার চঞ্চল দৃষ্টিপথে পড়িল। সুর বদলাইয়া বলিল, “এই যে, আপনি আমাদের বিবি সাহেবের একখানা তসবীরও যোগাড় করেছেন ?” দেবেন্দ্রবিজয় তাড়াতাড়ি দিলাজানের ফটোগ্রাফ খানি সাখিয়ার হাতে দিয়া জিজ্ঞাসা করিলেন, “এখানি কি তোমার বিবি সাহেবের তস্বীর নাকি ?” সখিয়া তসবীর দেখিতে দেখিতে বলিল, “হঁ, এ আমাদের বিবি সাহেবেরই তসবীর। মুন্সী সাহেব বুঝি, বিবি সাহেবের সন্ধান করবার জন্য আপনাকে একখানা, তসবীর দিয়েছেন ?” লতিমন বলিল, “আরো পোড়ার-মুখী সাখি, ज़्छे कि आख्रकांव्र {ष्*8 কম দেখিস নাকি ? এ যে আমাদের দিলজনের তসবীর।” সাথিয়া বলিল, “আমি চোখে কম দেখতে যাব কেন ? যে আমাকে *কম দেখে|’ বলে সে নিজে কম দেখে । কে জানে কে তোমার দিলাজানতার মুখে আগুন, এ তসবীর তার হ’তে যাবে কেন ? এ ত আমাদের বিবি সাহেবের তসবীর।” লতিমান ছাড়িয়া-কথা-কহিবার পাত্রী নহে। বলিল, “কে জানে, কে তোমার বিবি সাহেব-মুখে আগুন তার, এ আমাদের দিলজনের তস্বীর।” দেখিয়া-শুনিয়া দেবেন্দ্রবিজয় অবাক। একবার তিনি ইহার মুখের “দিকে চাহেন, একবার উহার মুখের দিকে চাহেন-কেহই কম নহেন ; উভয়েরই মুখের স্রোতঃ সমান। গতিক বড় ভাল নয় দেখিয়া, ফটো দুইখানি ও সেই পত্রের তাড়াটি নিজের পকেটের ভিতরে “পূরিয়া ফেলিলেন। অমনি সেই সঙ্গে দুইটি টাকা পকেট হইতে s