পাতা:নীলবসনা সুন্দরী - পাঁচকড়ি দে.pdf/৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

影 नौनबननां श्मी YBD DD DBD D DBDS SBDD DBDS OOBDSKDY S DBDYY একেবারে গুলজার করিয়া তুলিয়াছে। আসরে অনেক বড় লোক আসিয়া বসিয়াছে, নাচগানে গুলজার মস্থলের আজ নিজের উৎসাহও খুব দেখিতেছি।” সুজাত-আলি কহিল, “উৎসাহের আরও কারণ আছে-আমাদিগের সঙ্গে আড়াই শত টাকা চুক্তি হইয়াছে। তা’ ছাড়া মুন্সী জোহিরুদ্দীন মল্লিকের স্ত্রী নিমন্ত্রণে আসিয়াছিলেন ; তঁহার সঙ্গে নাজিব উদ্দীন চৌধুরীর কন্যা জোহেরাও আসিয়াছিল। তঁহারা দুইজনে গান শুনিয়া বাইজীকে দুইটি হীরার আংটী বখশিস দিয়া গিয়াছেন।” কিছু বিস্মিত হইয়া মোবারক-উদ্দীন কহিল, “মুন্সী জোহিরুদ্দীন বুড়া বয়সে আবার বিবাহ করিয়াছেন নাকি ?” সুজাত-আলি কহিল, “টেক্কা রকমের বিবাহ করিয়াছেন! স্ট্রীট খুব সুন্দরী-যেমন গায়ের রং, তেমনি সুন্দর মুখ-ভাসা ভাসা চোখ-” যেন পরী। কিন্তু স্বভাবের কিছু দোষ আছে-গৰ্ব্বিতা।” মোবারক উদ্দীন জিজ্ঞাসা করিল, “কাহার মেয়ে ?” সুজাত-আলি কহিল, “তা’ ঠিক বলিতে পারি না। কোন গরীবের ঘরের মেয়ে হইবে। সন্ধান করিয়া করিয়া এতদিনের পর সহসা মুন্সী সাহেব কোথা হইতে এ রত্ন কুড়াইয়া আনিয়াছেন, কেহ জানে না। জোহিরুদ্দীন সুন্দরী স্ত্রীর একান্ত বশীভূত হইয়া পড়িয়াছেন ; একবারও স্ত্রীকে চোখের অন্তরাল করেন না। কোন কাজে আজ তিনি কলিকাতায় গিয়াছেন ; নতুবা আজ গুলজার-মহলের হীরার আংটী। शांछ अनश् छिल ।” মোবারক-উদ্দীন দলিল, “তাহা হইলে উভয়ের মধ্যে প্রণয়ও খুব, জমিয়াছে।” *