পাতা:নীল কমিসনরদিগের রিপোর্ট.pdf/৪৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( 88 ) প্রজ্ঞ অথবা অন্য কোন ব্যক্তি কথার অবাধ্য হইলে অথবা অন্য কোন বিপক্ষ আচরণ করিলে সেই ব্যক্তিকে ক এদ করিয়া রাখার প্রথা এমন প্রচলিত আছে ৰে তদ্বিষয় প্রকাশ্যৰূপে ব্যক্ত করার কোন শঙ্ক। নাই—এক জন অতি মান্য শক্ষিকে জিজ্ঞাসা করা ৭ গেল যে যদ্যপি কোন এক রেসমের চুক্তি করণীয় ব্যক্তি দাদন লইতে অস্বীকার করে তবে তাছার কি করিয়া থাকেন তছুক্তরে তিনি স্পষ্ট কহিলেন ষে তাহ হইলে তাহার বকেয়া দেন। তদণ্ডে তাহাকে পরিশোধ করিতে কহিতাম এবং অণদালতে বিচার শীঘ্ৰ হইবার সন্তাবনা না থাকিলে তাহাকে অমর। নিঃসন্দেহ আমাদের একটা গুদামে কএদ করিয়া রাখিতাম । ১ ও ১ দফ1—আমরা বিলক্ষণ * অবগত অাছি যে অইন অনুশারে নালিশ ও কৰ্ম্ম করিতে হইলে অনেক বিলম্ব ও ব্যঘাত হয় ; দেশের পুলিসের কৰ্ম্ম চরিরা দুস্কৰ্ম্মশালি এবং আদালতের বাঙ্গালি আমলার অশত ও যুশখের এই সকল কারণের জন্য সাহেবর। তাইনের ক্ষমতা আপন হস্তে লত্রণ অর্থাৎ বেআইনী কৰ্ম্ম করেন—কিন্তু যে অপরাধে সাহেবরা তাহণদের প্রজাদি গকে কয়েদ করিয়া সাস্তি দিয় থাকেন সে অপরাধে এমন কোন দেশের আইন নাই যদ্বার। বিচার হইলে সেই সকল ব্যক্তি ঐ শাস্তি পাইত তা থাৎ কয়েদ হইত—ক এক বিসার ফসল লইয়। দুই জমাদারে বিবাদ অথবা আদালতে মোকদম উপস্থিত থাকিলে ড়িত্রী পাইবার আশায় এবং ভূমিতে ফসল পড়িয়া থাকিলে নষ্ট হইয়। লাইবে এই আশস্কায় কেহ কথন জবরদস্তিদ্ব র বিপক্ষকে বেদ পল করিয়া স্বয়ং স্ট্রসল কাটিয়া লইয়া যায় এমন ব্যাপ্লার ঘটিলে ঘটিভে পারে কারণ সেব্যক্তি ইহা কfখুতে পারে বে তৎকালে ফসল নউঠাইরা লইলে তাহার সমুহ লোকশ্যন হইবে--কিন্তু সুর . সাহেব এবং ই ডিল সাহেব যে সংখ্যার গরু লুঠ হইতে দেখিয়াছেন এ বং যে পৰ্য্যন্ত নীল করের কথ রি বাধ্য না হইবে সে পৰ্য্যস্ত নিরাশ্র রী ব্যক্তিদিগকে সে জবরদস্তি দার। গুদমে কএদ করা প্রভ fত কুকৰ্ম্মে প্ৰবৰ্ত্ত হইবার কি বিশিষ্ট্র ছাপাই ষে হদেখইতে পরিবেন তই আমরা বুঝিতে পারিনী--কথিত ইয়াছে যে মৃদ্ধ নীলকরের নামে নালিশ করিতে না পারে অথব।