পাতা:নীল কমিসনরদিগের রিপোর্ট.pdf/৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( १ २ ) থাকিতে হইবে,তাহাকে গ্রামে ২ভুমন করিতে হুইবে এবং কুঠির কৰ্ম্মচারিরা কি প্রকারে কৰ্ম্ম করিতেছে এবং কণহারে প্রতি তাহার। অত্যাচার না করিতে পারে তদ্বিষয় খবরদারী করিতে হইবে ও চাসি ব্যক্তিদিগের পশ্চাত ২ ভুমন করিয়া তাহার কি প্রকার অাবাদ করিতেছে দেখিতে হইবে এবং চাসিব্যক্তি ও ভালুকদারগণের নালিশ শুনিয়া নিষ্প ষ্ট্র করিতে হইবেএই প্রকার তদারক ও কৰ্ম্মে কাহারে। ফল হইবে ন৷ অতএব নীলকর ও প্রজায় এমন বন্ধুত্ব ব্যবহার দেখিতে ইচ্ছা করি ষে কণহারে কোন কৰ্ম্মে কাহারে এমত পুঙ্খানুপুখ তদারক না করিতে হয় । ১৬৩ দক্ষ ।—উপরোক্ত কারণ সকলের জন্য এই সভার অধিকাংশ মহাশয়ের। অর্থাৎ সভাপতি স্টিনকার সাহেব ও পাদরি সেল সাহেব এবং বাবু চন্দ্রমোহন চক্টোপাধ্যায় মহাশয় ইঙ্গিসিয়াল কমিস্যণর মোকরর করিতে অভিপ্রায় করিতে পারেন না—স্থানে ২ নুতন ফৌজদারী মহকুম। স্থাপন করিলে, ভাল পুলাস আমল মোকরর করিলে এবং হাকিমানের ভাল হইলে ইম্পিসিয়াল কমিস্যলরের আবশ্যক হুইবে না । ” ১৬৪ দফা —অপর কোন বাণিজ্য এবং চাসের জন্য কোন বিশেষ আইনের আবশ্যক নাই কিন্তু নীলকরের উপকারের জন্য বিশেষ আইনের প্রয়োজন হইবে কি না তদ্বিষয় অমর। এইক্ষণে বিবেচনা করিব—নীলের বিষয়ে ষে দুই আইন আছে তাহা এই স্থানে উল্লেখ করিতে হইবে। ১৬৫ দফা –কোন নির্দিষ্ট ভূমীতে নীল বুনিবার জন্য যদ্যপি বীচ অথবা ধন দেওয়া হয় তবে ঐ জমির উপরে দত্তাব্যক্তির স্বত্ব হয় এবং সেই ফসল রক্ষা করিবার জন্য উপায় প্রভূতির বিষয় ১৮২৩ সালের ৭ আইনের লিখিত অাছে— যদ্যপি কোন নীলকর এমন বিবেচনা করেন যে প্রজায় দাদন ও বীচ গ্রহণ করির ফসল হস্ত স্তর করিবে তবে ঐ তাইনালুসারে নীলকর চুক্তিপত্র সম্বলিত জঙ্গ সাহেবের নিকট দরখাস্ত করিলে জঙ্গ সাহেব সরাসরীন্ধপে প্রমান লইয়। ফরয়াদীকে জমির খাজনার দায়ীক করিয়া তাহাকে ফসল দেওয়াইতে পারেন । ১৬৬ দফ-এই আইনের মৰ্ম্মাম্বুসারে নির্দিষ্ট জমিতে