পাতা:নীল কমিসনরদিগের রিপোর্ট.pdf/৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ৭৩ } নীল বুনা না হওয়াতে অথবা ষে অন্য কোন কারণবসত হউক এই আইনমতে এইক্ষণে প্রায় কেহ নালিশ করিয়1 মোকদম। উপস্থিত করে না । l t ১৬৭ দফ। —নীলসম্বন্ধে দ্বিতীয় আইন ১৮৩ • সালের ৫ আইন—এই আইনের যে সকল দফাতে কুমন্ত্রন দিয়া চুক্তি ভক্ষ করা এবং করশন অপরাধে মেয়াদের শাস্তি পাইত তাহা ১৮৩৬ সালের ১০ আইনে রদ হইয়াছে—এই আইনের কেবল এই মাত্র এখন প্রচলিত আছে যে যদ্যপি কেহ ইচ্ছাপুৰ্ব্বক নীলের ফসল নষ্ট করে তবে সে ব্যক্তি সাস্তি পাইবে এবং কোন প্রজা চুক্তি হইতে খালাস হইবার প্রার্থনা করিলে জন্দ্র সাহেব দরখাস্ত লইয়া সরাসরী তদারক করিবেন : - ১৬৮ দফা --উপরোক্ত ছুই ৰিষয়ের এক বিষয় কুতন ফসল তছ রুপাভি আইনের দ্বারা সংশোধন হইয়াছে এবং দ্বিতীয় দফা অক্ষুষায়ীক প্রায় কোন প্রজা দরখাস্ত করে না । , ১৬৯ দফা —ঐ অর্থাৎ ১৮৩৬ সালের ১ • আইনের রদ হওয়া দক সকল এইক্ষণে পুনরায় উত্থাপন করিয়া তাহদের বাহাল করার প্রস্তাব হুইয়াছে এবং তদ্বিষয় আমরা বিবেচন৷ করিব । ১৭. দফা —এই বৎসর ষে কুতন অাইন হুইয়াছে অর্থাৎ ১৮৬০ সালের ১১ জাইন তাহ ফলিভার্থে ১৮৩০ সালের উক্ত অাইন নুতন করিয়া উথাপন হইয়াছে। ১ ৭ ১ দফ{ ।--নীলকরের কহিয়া থাকেন ষে প্রজায় স্বেচ্ছাপুৰ্ব্বক দাদন লইয়। থাকে কিন্তু অজন্ম। বৎসরে তৃতীয় ব্যক্তির পরামশে এবং কখন ২ তাহাদের আপিন অলশ ও শটতাপ্রযুক্ত চুক্তি অনুষায়ীক কৰ্ম্ম করে না—বৎসরের প্রথম বৃষ্টি পতন হইলে তৎক্ষণাৎ নীল, বীচ ছড়ান ন হইলে সে বৎসরে আর নীল হয় না—প্রঞ্জা চুক্তি ভঙ্গ করিলে নীলকরের। তাহার নামে নালিশ করিলে প্রজার দ্বারা চুক্তির কর্ম আঞ্জাম লইতে পারিলে তাহদের যত উপকার হয় তৎপরিবৰ্ত্তে তাহার নিকট খেসারত আদায় হইলে তাহ হয় না কিন্তু এইক্ষণে অণদালভের ষে প্রথা চলিত অাছে তাহাতে এ উপকণর প্রাপ্ত হওয়া যায় না—নীলকরের দাদন 'স্বৰূপ প্রতি বৎসর বহু ধন ব্যয় করে এবং প্রঞ্জাকে দাদন দিয়া তাহার! У о