পাতা:নীল কমিসনরদিগের রিপোর্ট.pdf/৭৯

( , 8 ) অবশ্যই প্রাথন করিতে পারে ষে সরকার বাহাদুর , এমন । কোন নিয়ম করেন ষে প্রজায় দাদন লইয়। চুক্তির কৰ্ম্ম ভঙ্গ না করে—নীল তৈয়ারির জন্য নীলকরেরা বহুধন ব্যয় ও পরিশ্রম ব্যয় করে বিশেষ ষে স্থলে চাসার অভি অল্প আমনৰোগ ও গফলতে নীলের চাস এক কালে নষ্ট হইতে পারে এবং নীলের চাসের ক্ষতি হইলে নীলকরের বিপুল ক্ষতি হয় ও মফঃসলে ইংরাজের একাকী অবস্থিতি করা হেতুতে তাহার। উপায়হীন হইয়1 থাকে এবং বাঙ্গালি চাসার অভ্যস্ত অশং সে স্থলে নীলের চুক্তি অনুষায়ীক কৰ্ম্ম করিবার জন্য সরকার হইতে বিশেষ ও সরাসর আইন স্থাপন কর। নিতাস্ত আবশ্যক, নীলকরের এই প্রকার তর্ক করিতেছেন। ১৭৯ দক। —এই প্রস্তাব ধারণ করিবার জন্য ১৮১৯ সালের ৭ অাইন ও ১৮৫৯ সালের ১৩ অাইন ও ১৮৬• সালের ৯ অগইনের কথা উল্লেখ হইয়াছে কিন্তু তদ্বিষয় নীলের সহিত কোন সম্বন্ধ না থাকাতে এই রিপোর্টের ১৭৩ ও ১৭৫ ও ১৭৫ দফা তরঙ্গম হওয়া। অবশ্যক বিবেচনা হইল না । ১৭৩ দফ। --অর্ণমর স্বীকার করি যে বসন্তকালে নীল বুনানি করা ন হইলে ৯ • অথবা ১ • • দিবসের মধ্যে পরিপক্ক হইতে পারেন। অতএব বুনানির সময় প্রজায় নীল বুনানি করিতে অস্বীকার করিলে নীল করের বহু ক্ষতি হয় এবং নালিশ করিলে স্বদ্ধ খেসারতের ডিক্ৰী পাইতে পারেন; কিন্তু এই এক হেভুবাদ ভিন্ন বিশেষ আইন চালাষ্টবণর জন্য নীলকরে আর কোন কারণ দর্শiষ্টতে পারেন না বরং এই প্রস্তাবের বিরুদ্ধে অনেক হেতুবাদ উল্লেখ করা ৰাইতে পারে—ইহ কেহ আমাদের নিকট প্রমান করিতে পারে নাই যে অন্যান্য কারবারে এদেশস্থ চাসি ব্যক্তির অশত ব্যবহার প্রকাশ করিয়া থার্কে—রে সম চামড়। এবং পাঠ কোষ্ট্রার জন্য প্রত্যেক বৎসর বিস্তুর টাকা দাদন দেওয়ার প্রথ1 অাছে এবং ফসলের মাতর্বররিতে মহাজনের। প্রজাকে বহু ধন কর্জ দিয়া থাকে কিন্ত এই সকল কারবারের মহাজনেরা তাহদের কারবার চলে না বলিয়া-কখন নীলকরের ন্যায় বিশেষ আইনের প্রার্থনা করে না বরং মরেল ও এস হিল ও ইডিন সাহেবান ও বাবু জয়কৃষ্ণ মুখোপাধায় ও এ ফারবস সাহেব সাক্ষ্য দিয়াছেন ষে যে সকল কৰ্ম্মে প্রজাদিগের লাভুহয়