পাতা:নীল কমিসনরদিগের রিপোর্ট.pdf/৮২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( १ १ ) দান লইয়। চুক্তি অনুসারে কৰ্ম্ম ন করিলে তাহদের শাস্তি হইবে—কিন্তু তাহা হইলে অর্থাৎ দাদন লইয়। চুক্তিভঙ্গ ন৷ করিলে ফৌজদারী জেহেলে কএদ হইতে হইবে জানিতে পারিলে অতি আপলোকে দাদন লইতে স্বীকার করিবে: যদ্যপি ঐ আইনের এমম মৰ্ম্মও হয় যে চুক্তি করার তারিখ হইতে ১২ মাসের মধ্যে চুক্তি ভঙ্গের নালিশ না হইলে নালিশ গ্রাহ্য হুইবে না তথাপি এইক্ষণে প্রজ ও নীলকরের সম্বন্ধে ষে গোলমাল উপস্থিত ও প্রজাদিগের চিত্ত ষেৰূপ অস্থির অাছে তাহাতে আমরা ধৰ্ম্মত নীলের উপকারের জন্য কোন বিশেষ আইন করিবার নিমি ত্ব অভিপ্রণয় করিতে পারি না—বিশেষ সাধারণ বিষয়ের জন্য নালিশের যে মিয়াদ অাছে তাহ এই কৰ্ম্মের জন্য কম করিতে আমর) পচ্ছন্দ করি না। ১৭৯ দফা –অtগামি ফালে নীলকরেরা যদ্যপি যথার্থৰূপে কৰ্ম্ম করেন তবে বিশেষ আইনের কোন অবশ্যক করিবে না-যদ্যপি আমি বাজার নীলের গাছ ক্রয় করা অথবা ষোত্রাপন্ন ব্যক্তিদিগের সহিত চুক্তি করা কিম্বা ফসলের জন্য উচিত মুল্য দেওয়ার প্রথা প্রচলিত হয় তবে চুক্তিকরণীয় ব্যক্তির। সে কৰ্ম্মে মুনাফা দেখিলে তাহার কখন চুক্তি ভঙ্গ করিতে চেষ্টা করিবে না—আমরা ইহাও বিবেচন। করি যে বঙ্গদেশে নীল আবাদের প্রথা এমন উৎকৃষ্ট কর। যাইতে পারে যাহাতে প্রক্সার। নীলের চাসে অন্যান্য ফসলের তুল্য লাভ করিতে পারে—নীলকরদের বিস্তর ধন এই কারবারে আবদ্ধ আছে অতএব আমরা ভরষা করি যে তাহারা এৰূপ কৰ্ম্ম করিবেন ষাহাতে তাহাদের কোন হানি না হয়—কিন্তু এইক্ষণকার অবস্থঃ দুষ্টে আমরা দেখিতেছি যে চলিত প্রথা সংশোধন করা নিতান্ত আবশ্যক এবং ভাল প্রথানুসারে কৰ্ম্ম করিতে গেলে বিশেষ আইনেরও দরকার হুইবে না—হালিং সাহেব আমাদের জানাইয়াছেন ষে আফিমের চাসি ব্যক্তি, দিগের নিকট বকেয়া আদায় করণ জন্য ভাহার কখন নালিশ করিতে হয় নাই । * * * * ১৮• ফা—যদ্যপি চুক্তি করণীয় প্রজার নীলের আবাদের মেীক্ষ সময়ে কৰ্ম্ম করিতে স্বীকার না করে তবে সুতন অাইন প্রচলিত হইমে ও সে আইনমতে নালিস করিয়া অম্প কালের