পাতা:নূতন গিন্নী - জলধর সেন.pdf/২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নূতন গিল্পী ۴۰

  • পিতৃকাৰ্য্য শেষ করি এবং তাহার পরেও কিছুকাল সংসারের বুীয় qቕ8 আলিপুরের ট্রামভাড়া যোগাই। এম, এ, বি, এল, হইয়াছি, ईज़िक বেতনের চাকুরীর জন্যও দরখাস্ত করিতে সঙ্কোচ বোধ হয়। এদিকে, গৃহ হাহাকার। মনে করিলাম, বাবা অনেককাল সওদাগরের আফিসে কাজ করিয়াছেন, সাহেবেরাও তাঁহাকে ভালবাসিতেন। একবার সেই সওদাগর সাহেবের সহিতই সাক্ষাৎ করি। অশৌচ অবস্থায়ই একদিন সেই আফিসে গেলাম। বড়সাহেব যথেষ্ট সহানুভূতি প্ৰকাশ করিলেন ; কিন্তু আমার মত একটা দিগগজ বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ উপাধিধারী পণ্ডিতকে তাহার আফিসের কোন চেয়ারেই স্থান দিবার সুবিধা, দেখিলেন না। আমার ন্যায় বিদ্বান লোকের তাহার আবশ্যক দাই। বিশেষ, অল্প বেতনে আমার মনও উঠবে না,-চলিবেও না। এই প্ৰকার অনেক উপদেশ বড় সাহেবের নিকট পাওয়া গেল। সেখানে

BDDu DBDDL DD BBB BDD DBBD DBD BBDB DBDDBDD BBD করিলাম, বড় সাহেব তখন আমাকে একটু অপেক্ষা করিতে বলিয়া গৃহান্তরে চলিয়া গেলেন এবং কিছুক্ষণ পরেই পঞ্চাশ টাকার একখানি নোট আনিয়া আমার হাতে দিতে আসিলেন। লজ্জায়, দুঃখে ও ক্ষোভে আমি যেন মরিয়া গেলাম। অবশ্য ভিক্ষা করিতে সেখানে গিয়াছিলাম, क्रूि ५ खांब नांन अश्न করিতে আমার আত্মমৰ্য্যাদা নিতান্তই সঙ্কুচিত হইয়া পড়িল। আমি সাহেবের এই অযাচিত দান গ্ৰহণ করিতে পারিলাম না—সজল নয়নে অসম্মতি জ্ঞাপন করিয়া সেই সওদাগরি আফিম । হইতে বাহির হইলাম। সে সময়ে পঞ্চাশটী টাকা আমার নিকট বহুমূল্য,-কিন্তু কি করিব, কিছুতেই হাত পাতিতে প্ৰবৃত্তি হইল না। நே বাড়ীতে ফিরিয়া আসিয়া একবার ইচ্ছা হইল,-মায়ের নিকট এই घछेना दक् ि। কিন্তু পরীক্ষণেই भcन श्ल, उांड 'ऊँांश्ांक कछे দেওয়া