পাতা:নূতন গিন্নী - জলধর সেন.pdf/৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মেয়ে লাথি রাণীগঞ্জ হইতে বাঁকুড়া যাইবার একটি রাজপথ আছে; কিন্তু এই রেল-বিস্তারের দিনে কিছুদিন পরে ঐ পথের বর্তমান অবস্থা। আর থাকিবে না। আমরা যে সময়ের কথা বলিতেছি, সে অনেক দিনের কথা নহে। বার বৎসর পূর্বে রাণীগঞ্জ হইতে দশ বার মাইল দূরে DBBB BEE BBEDD DDD DDBYSDDD DDS BDDDDD ggLDB BBBLL S চীরিদিকে বড় বড় শালের গাছ, তাহারই মধ্যে কয়েকখানি অতি ক্ষুদ্র জীর্ণ কুটীর। বাঁকুড়ার রাস্ত হইতে এই গ্রামখানি এখনও দেখা যায়। আমরা এই গ্রামের প্রকৃত নাম গোপন করিয়া তাহাকে পলাশপুর নামেই পরিচিত করিব । এই ক্ষুদ্র পলাশপুর গ্রামে ব্ৰাহ্মণ, কায়স্থ প্রভৃতি কোন শ্রেণী হিন্দুরাই বাস ছিল না—এখনও নাই। গ্রামে অল্প যে কয়েকখানি ক্ষুদ্র কুটীর আছে, তাহার সকলগুলিতেই সাঁওতালের বাস-পলাশপুর একখানি অতি ক্ষুদ্র সাঁওতাল পল্পী। এই সাঁওতাল পল্লীতে একখানি অতি জীর্ণ কুটীরে ঐকজন সাঁওতাল যুবক সপরিবারে বাস করিত। সপরিবার বলিলাম বটে, কিন্তু পরিবারের মধ্যে সাঁওতাল যুবকের এক যুবতী স্ত্রী ব্যতীত আর তৃতীয় ব্যক্তি ছিল DSSS BBBDB DD DDuYSiuDBD DD DBDD BD BB BBD গ্রামে এই যুবক যুবতী সুখে দুঃখে সংসারযাত্ৰা নিৰ্বাহ কৱিত। যুবকের কিঞ্চিৎ জমি ছিল ; সেই জমিই তাহদের ভরণপোষণের এক মাত্র অবলম্বন । স্বামী-স্ত্রীতে সেই জমি চাষ করিত এবং তাহা হইতে যে শািন্ত