পাতা:নূতন গিন্নী - জলধর সেন.pdf/৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নুশুনি গিল্পী 8ર পড়িল। এখানে কে তাহদের সহায় হইব -তাহাদের উপর। অত্যাচায় কমিলে কি কেহ তাহদের হইয়া দাড়াইবে। একদিনের মধ্যেই তাহাদের সুখস্বপ্ন ভাজিয়া গেল। মজিয়া ভয় পাইল বটে, কিন্তু সে পরিশ্রমে কাতর নহে-পরিশ্রম করিয়া সে কাজ আদায় করিতেই পরিবে । সে ভাবিল, সাহেবেরা ত কাজ চায় ; সে কাজ করিতে পরিবে-তিনজনের কাজ সে একেলা করিয়া দিবে। কিন্তু ভৈরী বলিল, “দেখ, কাজের জন্য আমিও ডরাই না ; কিন্তু আমার ভয়সাহেব যদি অপমান করে-সাহেব যদি মান ইজতের উপর হাত দিতে আসে তখন কি হইবে ?” মতিয়া এই কথা শুনিয়া গৰ্জিয়া উঠিল, বলিল, “এত বড় সাহস কাহার হইবে ? আমার সম্মুখে তোর বেইজও कब्रिड श्रांद्धि, qभन्न बौद्ध cधएवं अन्ग्राम्र নাই। আমি থাকিতে তোর ভয় কি ? সে কথা তুই ভাবিস না-মান ইজ্জত নিজের হাতে। দেশে বসে শীকার খেলিয়াছি, এখানে না হয়। আর একবার শীকার খেলিব-দেখিব কার কতখানি গোস্তাকী। কোন ভয় নাই ভৈারী !” ভৈরী সেই কথাই বুঝিল, কিন্তু তবুও তাহার হৃদয়ে থাকিয়া থাকিয়া আশঙ্কার উদয় হইতে লাগিল ; সে যেন দিব্যচক্ষে দেখিল, তাহার মান ইজত লইয়া টানাটানি হইবে। এ কথা ভাবিবার তাহার একটা বিশেষ কারণ ছিলুম। অর্থাঁর গ্রামে; সে সুন্দরী বলিয়া বিখ্যাত ছিল। • বাস্তবিকই శిశha সেই কালো রংয়ের মধ্য হইতেই সৌন্দৰ্য্য ফুটিয়া বাহির হইত। সতর বৎসর বয়স, শরীর সুগঠিত, যৌবনের জ্যোতিঃ তাহার সর্বাঙ্গ ছাইয়া ফেলিয়াছিল। তাহার রূপের একটী শক্তি ছিল ; --সেই রূপই যে তাহার কাল হইবে, এ কথা সে বুঝিতে পারিল। ভৈরী সে কথা প্ৰকাশ করিল না-মনে মনে অগতির গতি ভণবানকে ডাকিল। একবার তাহার স্বামীর দিকে চাহিল-এত কাল পরে