পাতা:নূতন গিন্নী - জলধর সেন.pdf/৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

नूङन fã 1 (tw দিয়ে নিয়ে এসেছি-যে নলিন বাৰু অতুর থেকে বেরিয়ে সকলের আগে এই ক্ষুদিরামের কোলে যায়গা পেয়েছিল—যে ক্ষুদিরামের শরীরের বিন্দু বিন্দু রক্ত দিয়ে ত্রিশ বছরের নলিন বাবু মানুষ হ’য়েছে—যে ক্ষুদিরামের লাঠির চােটে বুড়ো কৰ্ত্ত এ তালুক মুলুক করেছিলেন-নলিন বাবুর বাবা রাধামাধব বাবু যে ক্ষুদিরামকে “ক্ষুদে দাদা? ছাড়া কখনও আর কিছু ব’লে ডাকেন নাই, যে নলিন বাবু এত লেখাপড়া শিখেও আজও আমাকে “ক্ষুদে জ্যাঠা” ব’লে ডাকে-সেই নলিন বাবুর বীে কি না। আমায় বলে‘ওরে ক্ষুদে, তোর তা বড় লম্বা লম্বা কথা।” কত কথাই মনে হ’তে লাগলো। পঞ্চাশ বছরের কথা কি কম। কথা। আমি যে নিজের হাতে সৰ্বেশ্বর বোসের সংসার পেতে দিয়েছি a -আমি যে নিজের হাতে তাঁর ছেলে রাধামাধব বোসের এই কোঠার প্রথম ইট পুতেছি—আমিই যে লাঠিবাজী ক’রে, কত অনুত্যাচার ক’রে বোসেন্দের এই তালুক-মুলুক ক’রে দিয়েছি ;-বড়াই কচ্ছ না-বাড়িয়ে বলছি না-সত্যি সত্যি এই ক্ষুদিরাম ঘোষের লাঠির জোরেই বোসেন্দের তালুক-মুলুক, সে কথা কে না জানে। আর আজ কি না কোথাকার কে-কোন গায়ের এক ছোটলোকের মেয়ে তিনদিনের গিয়ী ত’য়ে আমায় বলে ‘ওরে ক্ষুদে।” ৰ একবার মনে হলো, দুর ছাই, এ সংসার ছেড়ে চলে যাই ; কিন্তুকথাটা মনে কৰ্ত্তেই বুকের ভিতর কেমন ক’রলো। পঞ্চাশ বছরের সম্বন্ধ কি এক কথা ভোলা যায়। তারপর,-তারপর-ঐ যে বাড়ীৰ ভিতর আমার দাদা বাবু—এই নলিন বাবুর বাপ রাধামাধব বাবু—এ • यां७cन्द्र छु छप्प्ण cब्रप्र्श्व निष्ब्रश्न-उांब्र कि शब-उांडू प्राणी के হবে ?-রাধামাধব বাবু কত সাধ আহলাদ ক’রে একমাত্র মেয়ে মান দীর Y বিয়ে দিয়েছিলেন-আমি ক্ষুদিরাম দুই হাতে টাকা খরচ ক’রেছিলাম - ।