পাতা:নূতন গিন্নী - জলধর সেন.pdf/৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নূতন sì وچا করলাম করিমগঞ্জের কুঠিতে যদি যাই, ত’হলে এই জোয়ান চেহারা দেখে হারবি সাহেব বাবা ব’লে চাকরী দেবে। চাই কি, দুচার বছরের মধ্যে একটা মানুষের মতন মানুষই হ’য়ে যাব। তাই বামুনমায়ের নিষেধ। শুনলাম না। কাউকে কিছু না ব’লে একদিন শেষরাত্রে এক গামছা আর এক কঁচাবাঁশের লাঠি-এই নিয়ে করিমগঞ্জে গেলাম। কুঠির নায়েব কৃপানাথ চক্ৰবৰ্ত্তী তা’র বাসায় আমায় রাখলেন। সৰ্বেশ্বর বোসও সেই বাসায় থাকতেন। কুঠির পাইক বীরকন্দাজদের রকম সকম • আমার বড় ভাল লাগলো না । আর হারবি সাহেবের শু্যামচাদ- সে কথা মনে করলেও আমার গা শিউরে উঠে। তখন মনে করলাম, থাক আমার চাকরী-থাক আমার বড়মানুষ হওয়া-গাঁয়ে ফিরে গিয়ে শুষ্ঠাম শান্যালের রাখালিই করিগে । কিন্তু লাজ হলো ;-র্যাদের কথা ঠেলে চলে এসেছি।--তাঁদের কাছে আবার কেমন ক’রে যাই। কাজেই আর 9igभ cसद्ध gदgal • । এমন সময় একদিন শেষ বেলায় সৰ্বেশ্বর বাবু বললেন,"ক্ষুদিরাম, তুমি ত বোসেই আছ ; আমার যদি একটা কাজ কোরে দিতে। আমি চার আনার ধান কিনে রেখেচি, এই ধানের বস্তাটা যদি আমার বাড়ীতে নিয়ে যেতে ; আমিও সঙ্গে যাব। আড়াই ক্রোশ রান্ত বই ত নয়। ‘আজ রাত্রি আমার বাড়ীতেই থেকে, কাল সকালে চোলে এসো।” বোস মশায়ের কথা অস্বীকার কোরতে পারলাম না। তাঁর সঙ্গে হরিহরপুরে SKL S BDD0D LBDYYSEL KD S সৰ্ব্বেত্র বাবুর স্ত্রীর মত মানুষ মাটী দিয়ে গড়ালেও হয় না ; যেমন মা ভগবতীর মত রূপ, তৈমনই দয়া, আর কথাগুলো যেন মধুমাখা । আমি সামান্ত গোয়ালার ছেলে ; কোন দিন জানাগুনা নাই-কিন্তু কৰ্ত্তা-মা আমার যে কম, আদর কোরাতে লাগলেন, তাতে আমি একেবারে গোলে গেলাম। পর