সিংহের কবল হইতে পলাইতে পারিয়াছিলেন তাহা এখনও রহস্যাবৃত আছে। মহারাষ্ট্রের “পার্বত্য মুষিক” দোর্দণ্ডপ্রতাপ সম্রাট আলমগীরের কয়েদ খান হইতে সকলের চক্ষে ধূলি দিয়া ফলের ঝুড়ির মধ্যে পাইতে সক্ষম হইয়াছিলেন। সেখানে সেয়ানে কোলাকুলি!
জন্ম—১৮৯৭ খৃষ্টাব্দ ২৩শে জানুয়ারী
ইউরোপীয়ান স্কুলে পাঠ-১৯০২ খ্রঃ হইতে ১৯০৯ খৃঃ পর্যন্ত
যাঁভেন্শা স্কুলে ,, —১৯০৯ খৃঃ হইতে ১৯১৩ খৃঃ পর্যন্ত
আই, এ ক্লাশে ,, -১৯১৩ খৃঃ হইতে ১৯১৫ খৃঃ পর্যন্ত
ছয় মাসের জন্য গৃহত্যাগ-১৯১৪ খৃঃ।
বি, এ ক্লাসে পাঠ-১৯১৫ খৃঃ, ১৯১৭ খৃঃ-১৯১৯ খৃঃ
ওটেনের ব্যাপারে বহিষ্কার—দুই বৎসর
বিলাত যাত্রা (পাঠের জন্য)—১৯১৯ খৃঃ ডিসেম্বরে
আই, সি, এস পাশ—১৯২০ খৃঃ আগষ্ট
আই, সি, এস ত্যাগ—১৯২৯ খৃঃ মে
কেজি Tripos-১৯২১ খৃঃ মে
জাতীয় বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ-১৯২১ খৃঃ
ভারতে যুবরাজ বয়কট—১৯২১ খৃঃ ১৭ই নভেম্ভর
প্রথম কারাদণ্ড (ছয়মাস)—১৯২২ খৃঃ মাচ্চ
উত্তরবঙ্গ প্লাবনের কার্য—১৯২২ খৃঃ