পাতা:নৈবেদ্য - জলধর সেন.pdf/১১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

==ांटव्न व्न्झब्रां= (eાશન શજી ) দশখানি আলোক-চিত্র সম্বলিত । যাহার বিজয়-বসন্ত পাঠ করিয়া ৪৫ বৎসর পূর্বে বাঙ্গালী পাঠক অবিরল অশ্রু বিসৰ্জন করিয়াছেন, যাহার ফিকিরর্চাদের বাউল-সঙ্গীতে এক সময় বাঙ্গালা দেশ প্লাবিত হইয়া গিরছিল, যাহার ব্ৰহ্মাণ্ডবেদ আত্ম ও সাধনতত্ত্বের অমূল্য রত্নভাণ্ডার, যিনি প্ৰায় ৫০ বৎসর পূর্বে গ্রামবার্তা প্ৰকাশিকা নামক সংবাদপত্র প্রকাশিত করিয়া অকুতোভয়ে পল্লীবাসীর সুখদুঃখ, অভাব অভিযোগ, জমিদার ও কৰ্ম্মচারীদিগের অন্যায়াচরণ প্ৰভৃতির কথা ঘোষণা করিয়াছিলেন, নীল-বিদ্রোহের সময় যিনি নদীয়া জেলার বিদ্রোহের সংবাদ যথারীতি। ‘সংবাদ প্ৰভাকরে” প্ৰকাশিত করিতেন, শেষ জীবনে যিনি সাধনপথে অগ্রসর হইয়া সৰ্ব্বদা প্ৰেমানন্দে মগ্ন থাকিতেন, সেই কৰ্ম্মবীর, ধৰ্ম্মবীর, সাধক প্ৰবর কাঙ্গাল হরিনাথের জীবনকথা তঁহার প্রিয় ছাত্ৰ, ভক্ত শিন্য জলধর বাবু প্ৰকাশিত করিয়াছেন। এই খণ্ডে কাঙ্গালের সংক্ষিপ্ত জীবনকথা এবং তঁাহার বাউল সঙ্গীত ও অন্যান্য গানের পরিচয় প্রদত্ত হইয়াছে এবং অনেক অপূৰ্ব-প্ৰকাশিত গানও এই পুস্তকে সন্নিবিষ্ট হইয়াছে। মানসী পত্রিকায় যাহা প্ৰকাশিত হইয়াছিল, তাহা অপেক্ষা অনেক অধিক তথ্য ও নূতন গান ইহাতে সন্নিবিষ্ট হইয়াছে। একজন প্ৰসিদ্ধ সাহিত্যিক কাঙ্গাল হরিনাথ পাঠ করিয়া বলিয়াছেন যে “জলধর বাৰু হিমালয় লিখিয়া যশস্বী হইয়াছেন, কাঙ্গাল হরিনাথ লিখিয়া পবিত্র হইয়াছেন।” এই জীৰনচরিতখানি সম্পূর্ণ নূতন ধরণে লিখিত ; এমন ভাবে জীবনচরিত কেহ।। কখন লেখেন নাই। এই পুস্তকে নিম্নলিখিত কয়েকখানি আলোক