পাতা:নৈবেদ্য - জলধর সেন.pdf/২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নৈবেদ্য স্বরূপ করিয়াই বিধাতা বুঝি তঁহাকে আমার নিকট পঠাইয়াছিলেন । তাহার আগ্রহে আমি ধীরে ধীরে সকল কথা খুলিয়া বলিলাম ; প্ৰথমে আমি মুখ তুলিয়াই কথা বলিতেছিলাম ; জন্মান্ধ নহি, অভ্যাস সহজে যায় না। অবশেষে বুঝিলাম, চোখে জল আসিয়াছে ; তখন চক্ষু অবনত করিলাম, কিন্তু আত্মগোপন করিতে পারিলাম না ; দুরবস্থায় যন্ত্রণায়, শোকে কথা বলিতে বলিতে আমি বসু মহাশয়ের সম্মুখে কঁাদিয়া ফেলিলাম, কিন্তু আমার কথা শেষ করিবার অবসর না দিয়াই তিনি বলিলেন “ললিত, তোমার জীবনের সার-রত্ন আমিই নিজের হাতে নষ্ট করিয়াছি । কেন তোমাকে বলিলাম না। আমার গহনাগুলা কেমিকেল সোণার!—আমি তোমাকে প্রবঞ্চিত করিয়াছি, কিন্তু তুমি অগাধ বিশ্বাসে আমার এই প্ৰবঞ্চনার কি কঠোর প্রতিফল দান করিলে ! তোমার চক্ষু SDDBDB LBDLDB BD DDD DDS DDD BDDBB BBDBDDBE BB BBDkDk না রহিবে ততদিন তোমার ও তোমার স্ত্রীর অন্নের অভাব হইবে না।-- তুমি আমাকে ক্ষমা কর।”-বৃদ্ধ দুই হস্তে আমাকে বক্ষে ধারণ করিলেন । অন্ধের সান্ত্ৰনার শেষ অবলম্বনটুকু এক মুহুর্তে নিৰ্বাণ হইয়া গেল। বিধাতা আমার চক্ষু গ্ৰহণ করিয়া আমাকে অনন্ত-দুঃখ দান করিয়াছেন, এখন জীবন গ্ৰহণ করিয়া মৃত্যু দান করিলেই এ অসহায় পরাশ্রিত হতভাগ্য অন্ধের অস্তিমে শান্তিলাভ হয়। ভগবান, তাহাও কি এত দুল্লভ ?*

  • ७कौ ३९ब्रजो ब्राब्र गोभना शंब्रि चावगश्वप्न निषिङ ।

S.