পাতা:নৈবেদ্য - জলধর সেন.pdf/২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নৈবেদ্য ইন্দুর অপূর্ব রূপ, তাহার অসামান্য গুণ দেখিয়া গ্রামের লোকের বিস্ময়ের সীমা রহিল না। ইন্দুর বয়স যখন আট বৎসর, তখন ইন্দুকে তাহার বাবা কৰ্ম্মস্থানে লইয়া গিয়াছিলেন। এই নয় বৎসরের মধ্যে কি অসাধারণ পরিবর্তন! সকলে বলিতে লাগিল, মুখুয্যে মহাশয়ের মেয়ে সাক্ষাৎ ভগবতী ; এমন মেয়েও বিধবা হয়। সকলই ভগবানের ইচ্ছা! পল্লীগ্রামের গৃহস্থঘরের মেয়ের অন্তঃপুরবদ্ধ নহেন। পাড়ার সকলের বাড়ীতেই তঁহাদের গতিবিধির প্রথা আছে ; স্নানের জন্য BBBBBDL DDBBDDBD DDBDBD DSS DBDD iDi DBDBD BB DS প্ৰথম প্রথম তাহার কিছু বাধবাধ ঠেকিত, তাহার পর ক্রমে তাহার অভ্যাস হইয়া গেল। গভীর শোকের কঠোর আঘাতে তাহার হৃদয় ক্লান্ত হইয়া পড়িয়াছিল ; সে সর্বদা হৃদয়ের উপর দুঃসহ পাষাণভোর অনুভব করিত। পল্লীগ্রামের দৃশ্য-বৈচিত্র্যের মধ্যে আসিয়া, পল্লীবাসিনী মধুত্বহৃদয়া রমণীগণের সাহচৰ্য্য ও অকৃত্রিম সহানুভূতি লাভ করিয়া ক্রমে তাহার হৃদয় । সংযত হইয়া আসিল । যে শোকের প্রথম আঘাতে DDD DBB DBDDB DBDDDBD KBDDD DBBDS BB DBDDBDD BBB S সহিয়া যায়; হৃদয়ের ক্ষত ক্ৰমে শুকাইয়া উঠে, আবার মুখে হাসি আনিতে হয়, সংসারের সহিত সম্বন্ধ স্থাপন করিতে হয়, এবং নুতন নূতন সুখ দুঃখ আশা আকাঙ্ক্ষা লুইয়া জীবনের খেলাঘরে বসিয়া দিনযাপন করা আবশ্যক হইয়া উঠে। ইহাই বিধাতার নিয়ম ; নতুবা প্ৰাণের শ্রেষ্ঠ বন্ধন ছিড়িয়া গেলে, কে সংসারে থাকিতে পারিত ? একদিন ইন্দু প্ৰতিবেশিনী কয়েকটী বধুর সহিত তাহদের পুকুর ঘাটে স্নান করিতে গিয়াছে। এ পুকুরে পাড়ার স্ত্রীলোকেরা স্নান করেন বীিয়া গ্রামস্থ পুরুষেরা এদিকে আসেন না। সেদিন দক্ষিণ