পাতা:নৈবেদ্য - জলধর সেন.pdf/৩২

নৈবেদ্য পরীতে নাগাল লইয়াছে, আপনি না গেলে কেহ তাড়াইতে পরিবে না,” এই মন্তব্য প্ৰকাশ করিয়া রোজা ঘরে গেল -আমিরের মা দাওয়ায় পা ছড়াইয়া কঁদিতে বসিল, তাহার সকল আশাই বিলুপ্ত হইল। ( আমিরের স্কন্ধে যে শক্ত ভূত চাপিয়াছিল, সে সহজে নামিল না। আমিরের পিতা মাতা নিরাশ হইল ; এমন কৰ্ম্মক্ষম ছেলেটির এমন দশা দেখিয়া তাহারা জীবন্মত হইয়া পড়িল। তাঁহাদের মনে হইল, কে যেন তাহাদের অল্পের গ্ৰাস মুখ হইতে কাড়িয়া লইয়া গেল ;-কে যেন BDDBBBD DBD DBDD DBDDB BBD BDB S BB DBB DDD করিবে ? এত বড় ওঝা যখন হার মানিয়া গেল, তখন আর চিকিৎসা নাই। এখন ভরসা আল্লা ! সেই আল্লার উপর নির্ভর করিয়াই .আমিরের বাপ মা চুপ করিয়া রহিল। সকলে মনে করিয়াছিল, আমিরের উন্মাদের লক্ষণ প্ৰকাশ পাইবে ; কিন্তু সে সব কিছুই হইল না। আমির কয়েক দিন বাড়ীতেই বসিয়া রহিল ; দিবারাত্ৰি বুঝি তাহার হৃদয়ের মধ্যে দেবাসুরের যুদ্ধ চলিতেছিল। শেষে অসুরেরই জয় হইল। আমির আর গৃহে তিষ্ঠিতে পারিল না। কিন্তু কেমন করিয়া সে ব্রাহ্মণবাড়ীতে যাইবে ? সেখানে গেলে যদি কেহ জিজ্ঞাসা করে, “কেন আসিয়াছ ? কি চাও ?” তাহা হইলে সে কি জবাব দিবে ? লোকে যদি তাহাকে সন্দেহ করে, তাহা হইলে কি হইবে? অনেক ভাবিয়া শেষে আমির স্থির করিল, সে পুকুরের তীরে কোন স্থানে বসিয়া থাকিবে; ব্রাহ্মণকন্যা নিশ্চয়ই স্নান করিতে, জল লইতে, দুই চারি V, বার ঘাটে আসিবে ; তাহা হইলেই তাহার সাধ মিটবে। সে ত আর ܟܠ