নৈবেদ্য আসিল না। আমির ভাতের পাতা সম্মুখে রাখিয়া ভাবিতে লাগিল, ভাতগুলি শুকাইতে লাগিল। সেদিন আর তাহার খাওয়া হইল না। বিকালে পাগল শুনিল, ইন্দুর বড় জর হইয়াছে; তাহার পর BDBBDB BD DBBD DBBDBDBDS DDD S DBD DBD DDBBS DBDS নাকি সবেগে বালিসের উপর মাথা লুটাইতেছে প্ৰলাপ বকিতেছে। অবশেষে বৃদ্ধ কবিরাজ প্ৰেমচান্দ নিদান-রত্নকে ডাকা হইল ; কবিরাজ মহাশয়ের নাড়ীজ্ঞান অসাধারণ। তিনি নন্ত টানিয়া, নাড়ী টিপিয়া বলিলেন, “এ সান্নিপূাতিক বিকার, বাঁচিবার আশা নাই। মধু দিয়া খলে মাড়িয়া এই ঔষধ এক প্রহর অন্তর খাওয়াও। আবার সন্ধ্যার পর আসিব”-চাদরের খুট হইতে ঔষধ বাহির করিয়া কবিরাজ তাহা ইন্দুর মার হাতে দিয়া গেলেন। ইন্দুর মা সজল নেত্ৰে কন্যাকে ঔষধ খাওয়াইতে বসিলেন। * , সমস্ত দিন আমির জলন্ত দীপশিখার চতুর্দিকে পতঙ্গের মত ইন্দুদের বাড়ীর চারিদিকে ঘুরিল। আজ সকলেই ব্যস্ত, কেহ তাহাকে থাইতে রক্ষা কর ।” কিন্তু আল্লা তাহার প্রার্থনায় -কৰ্ণপাত করিলেন না। টু’ : } বাড়ীতে মহা ক্ৰন্দনের রোল উঠিল। সকল দুঃখ, সকল হইতে অব্যাহতি লাভ করিয়া পুণ্যবতী সতী আনন্দধামে চলিঃ ...}} No
পাতা:নৈবেদ্য - জলধর সেন.pdf/৩৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।