পাতা:নৈবেদ্য - জলধর সেন.pdf/৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রতীক্ষা। / नांद्देन त्रांभांद्र निद्रांअंतर्श्व दार्थ श्रुंद्र भक्षा त्रूनः १ंनः श्त्रनिऊ হইত। ;- “ছিন্ন তুষারের ন্যায়, বাল্যবাঞ্ছা দূরে যায়, . তাপদগ্ধ জীবনের ঝঞ্চাবায়ু প্ৰহারে। পড়ে থাকে দূরগত জীর্ণ অভিলাষ যত ছিন্ন পতাকার মত ভগ্ন দুর্গ-প্রাকারে।” তাই বুঝি ঝাউর সেই অর্থহীন মৰ্ম্মর শব্দ, অপরাহের দীপ্তিহীন সূৰ্য্যালোক এবং কৰ্ম্মশ্রান্ত দিবসের শিথিল মিশ্রকোলাহল আমার কাছে এত ভাল লাগিতা। আমার হৃদয়ের অভ্যন্তর হইতে তাহারা বেদনার ক্রুদ্ধ-অশ্রু नधनथigg प्रेनिश अनिड । ইহার উপর আর এক উপসৰ্গ আরম্ভ হইয়াছিল। পিসিমা ধরিয়াছিলেন “বিবাহ কর” ; দিদি বলিতে লাগিলেন, “ভাই, আমাদের শেষ আশাটাও মিটাবি নে! বাবা বৌয়ের মুখ দেখবার জন্য ব্যাকুল হইয়া মরিয়াছেন।” । বীে-দিদির গঞ্জনা,-সে কথা আর কি বলিব,—“গণ্ডস্তোপরি বিস্ফোটকম।” এই জীবন-সমুদ্রে নিজেই হাবুডুবু খাইতেছি, কখন যে পাড়ি জমাইতে পারিব সে আশা নাই; আবার একটা বোঝা ঘাড়ে বাধিব ? নিজে ডুবিব তাহাকেও ডুবাইব ? নিজের অক্ষমতার ক্ষমা আছে, কিন্তু যে নিজের অক্ষমতা অন্যের অবলম্বন-দণ্ডস্বরূপে ব্যবহার করিতে • - যায় তাহার মার্জনা নাই। L মানুষ যাহা ভাবে, তাহা করিতে পারে না, অনেক সময় ঠিক উলটা। করিয়া বসে, ইহাই অদৃষ্ট বা বিধিলিপি। পিসিমা আমাকে মানুষ করিয়াছিলেন ; মার নিকট আমি যতদূর ঋণী, পিসিমার নিকট তাহা অপেক্ষা কম ছিলাম না। পৃথিবীতে আমার কিছুই ছিল না, সকলই হারাইয়া \90