পাতা:পঞ্চমখণ্ড প্রভাস - অক্ষয়কুমার রায়.pdf/২৩৩

৩8 츠5F 8 || তৃণাবর্ত বধ । সংপ্রাপ্য মৃণতাং তঞ্চে তৃণবৰ্ত্ত তথৈবচ | বিষ্ণুমায় প্রভাবেন পপীতধবণীতলে ॥ সেহিপ্যেনং মুষ্টিনীমুদ্ধি বক্ষস্যাহত জানুন । পাতয়িত্বাধর পৃষ্ঠে নিষ্পেপেষ গতীয়ুষং ॥ কৃষ্ণস্তেীমালকং ভূয়ে মল্লরাজং মহাবলং। বামমুটি প্রহণরেন পতিয়ামীস ভূতলে ॥ মুনি বলে তদন্তর শুন নরপতি । এইরূপ রক্ষা বান্ধি দেন যশোমতী ॥ পূতনা মরিল যদি শ্ৰীকৃষ্ণের করে । দূত গিয়া সমাচার দিলেক কংসেরে ৷ শুনিয়া পাইল ভয় কংস দৈত্য রায় ৷ পাত্র মিত্র গণে ডাকি বিশেষ জানায় ॥ বলে ছয় মাসের শিশু মারিল পূতনা । তাহার সম্মুখেতে বাচিবে কোন জন ॥ যতেক মন্ত্রণ করি সব বৃথা হয় । কৃষ্ণের করেতে মোর মরণ নিশ্চয় ॥ পাত্র মিত্র সনে তবে প্রবোধিয়া কয়। শিশুর জন্যেতে এত কেন কর ভয় ॥ এক কৰ্ম্ম কর রাজা করি নিবেদন । তৃণবৰ্ত্ত নামে দৈত্য পাঠাহ এখন ৷ পাত্রের বচন শুনি কংস নরপতি । তৃণাবর্তে ডাকাইয়া কহিল ভারতি। শুন ওহে তৃণবৰ্ত্ত আমার বচন । একবার যাহ তুমি নন্দের ভবন ৷ কৃষ্ণ লয়ে শূন্য পরে উঠিবে সত্বরে। ফেলিয়া দিবেক লয়ে ধরণী উপরে ॥ তাহারে মারিতে যদি পারহ এখন । পুরস্কার দিব তোরে বহুরত্ব ধন ॥ রাজার পাইয়া আজ্ঞা চলে দৈত্য চর । উপনীত হইল আসি কৃষ্ণের গোচর ॥