পাতা:পঞ্চমখণ্ড প্রভাস - অক্ষয়কুমার রায়.pdf/৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

% ჯ,8 25F S || করি, দাহ শক্তি আমি ধরি, তোমা বিনে দগ্ধ সাধ্য নাই । ওগো বল্লভে রাধিকে, তুমি হও প্রণাত্মিকে, আমি সূৰ্য্য দীপ্তি করি তাই। তুমি সংজ্ঞা থাক কাছে, তাহে সম দীপ্তি আছে, তোমা বিনে আমি অন্ধকার । কলারূপে আমি শশী, তুমি রোহিণী রূপসী, তাহে প্রিয়ে সুদীপ্তি আমার । আমি হই দেবরাজ, তোমার সঙ্গে বিরাজ, তুমি স্বৰ্গ লক্ষী শচীপতি । হতশ্ৰী তোমা বিনে, দুঃখী হই দিনে দিনে, তোমা প্রাপ্তে আমরার পতি ॥ এই রূপে নারাযণ, বুঝায়ে রাধার মন, তথা হৈতে হন অদর্শন । মহেশচন্দ্র দাসে কয়, স্থান দিও দয়াময়, চরমেতে আমারে তখন ॥

ঐদামের প্রতি রাধার অভিশাপ । শ্ৰীবাধা অতি দুঃথার্তা শ্ৰীদামঃ বচনং শৃণু | স্ত্ররণধ : ক্রেণধ সংযুক্তং অভিশাপ ক বন্তি চ ॥ রাজা বলে কহ কহ শুনি তপোধন । শ্ৰীদামে দিলেন শাপ কিসের কারণ ॥ মুনি বলে সেই কথা শুনহ নরপতি । একদিন নারায়ণ আনন্দিত মতি ॥ বিরজার সঙ্কে কেলী করেন আনন্দে । দেখি রাধা ক্রোধাম্বিত হইল৷ গোবিন্দে । নানাবিধ কটুম্ভর করেন শ্ৰীহরি। তাহ দেখি শ্ৰীদাম বলেন ত্বরাকরি ৷ শ্ৰীদামের কোপ হয় ক্রীবাধর ভরে । রক্তবর্ণ তাঁখি করি কহে ক্রীরাধারে ৷ শ্ৰীদাম বলেন মাতা কেন বারেবার। কটু বাক্য বল কেন ঈশ্বরে