১২৬ পঞ্জাব রাজ্যের ইতিহাস । তৎপুত্র গোলাৰ সিংহ সিংহাসনাভিষিক্ত হইয়া চরৎ সিংহের পুত্র এবং রণজিৎ সিংহুের পিতা মহা সিংহের সহিত মহাযুদ্ধ করিয়াছিলেন এবং রণজিৎ সিংহের লাহোরাধিকার কালে উক্ত সিংহ প্রায় "ষ্টি সল সৈন্য সংগ্রহপূর্বক উক্ত সিংহের সহিত যুদ্ধ করিতে আসিয়া দৈহিক পীড়ায় উপদ্রুত হইয়৷ অমৃতসর নগরে পঞ্চস্তু প্রাপ্ত হন, এই অবধি ভাঙ্গি বংশের অৱসান হইয়া যায় এবং তাঁচারদিগের অধিকৃত দ্রবণ দুর্গ দেশাদি সমুদয় রণজিৎ সিংহের করায়ত্ত হয়। ফয়জুল্লাপুরীয় শীক বংশের বিবরণ। অমৃতসরের সান্নিধ্য ফয়জুল পুরবাসি জঠবংশ্য কাপুর সিংহ বান্দা বৈরাগি দ্বারা শীক ধৰ্ম্মাবলম্বী হন, ঐ বৈর গির অবদানের পর এই রণদক্ষ সাহসী সেনাপতি স্বকীয় শৌয্য ৰায্য দ্বার। নবাব কাপুর সিংহ নামে বিখ্যাত হইয়। দোরাণী আমদ শাহ আবেদালির সহিত সংগ্রামে, পতিত হন, তাহার তিন শিষ্য থোশীল সিংহ, লীন৷ সিংহ, এবং শীতল সিংহ বহুসহস্র সৈন্য সংগ্রহ করত জলন্দর দেশাধি কার পূর্বক শতদ্রুর পরপারপর্যন্ত আক্রমণ করিয়া ছিলেন, খোশাল সিংহের मूहे সন্তাৰ সুধ ও বুধ সিংহ। সুধ সিংহ পিতৃ পদাভিষিক্ত হইয়া আলুওয়ালা সরদারের সহিত যুদ্ধে প্রবৃত্ত ছন, তাহার মরণের পর বুধ সিংহ মহা পরাক্রম শালী হইয়া
পাতা:পঞ্জাবেতিহাস.djvu/১৪১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।