পাতা:পঞ্জাবেতিহাস.djvu/২০৫

| e পঞ্জাব রাজ্যের ইতিহাসه لا রাজ। লাল সিংহের অধীনস্থ ੇ। ফিরোজপুরের ধনাগার লুণ্ঠন করণার্থ ব্যগ্রচিপ্ত হয়, ঐ সময় ফিরোজ পুর দুর্গে পঞ্চাশৎ লক্ষ মুদ্র সঞ্চিত ছিল তাহ বহু সহস্র শীক সেনারা ষটু লুইস বৃটিস-সৈন্যকে পরাভূত করিয়৷ গ্রহণে সমৰ্থ হইত কিন্তু সৌভাগ্য বশত রাজ। লাল সিংহ ঐ উদ্যোগে সম্মত না হইয়া সৈন্য - দিগকে কছিল যে নীতিজ্ঞ লোকের কহেন জয় ও যশইচ্চ যোদ্ধৃবরেরা অতুল্য সংগ্রামে প্ৰবৰ্ত্ত হইবেন। যেহেতু,শ্ৰেষ্ঠজন নীচ গণকে জয় করিলে ও যশ নাই কিন্তু পরাজয় হইলে অপমান দ্বারা জীব দশায় মিয়মাণ ৰূপে থাকিতে হয়। মহারাজ রণজিৎ সিংহ যে খালসা সৈন্যের ভুজবলে ভূমণ্ডল বিজয়ী যবন জাতির উচ্চ গৰ্ব্ব খৰ্ব্বীকৃত করত ভারতবর্ষে ভীষণৰূপী হইয়াছিলেন অধুন। সেই সৈন্যেরা এই ফিরিঙ্গির মুষ্টি পরিমিত সৈন্য দ্বারা পরা জিত হইলে তাম্বারদিগের চিরসঞ্চিত १छब्बमान যুদ্ধ যশ বিলুপ্ত হইবে তাহাতে সন্দেহ কি, বিশেষত বহু দিনাবধি অন্ম দাদির আগমন বাৰ্ত্ত ও শীক সৈন্যের বল বিক্রম বিজ্ঞাত থাকিয় এই 'অম্প সৈন্য যখন এস্থানে অবস্থিত আছে তখন অবশ্যই তাহারা আত্ম রক্ষার কোন বিশেষ উপায় করিয়া থাকিবে বোধ করি দুর্গের বহির্ভাগে ভূমধ্য ভূরি আগ্নেয় বস্তু সঞ্চয় করিয়াছে, শীক সৈন্যের আগমন মাত্র তাহাতে অগ্নি যোগ করিয়া বহু সৈন্যকে ক্ষণকালে ভস্মীভত করিবেক ।