- সন্ধিখও । २१¢ দুর্গের দুর্গমতা ও স্থানের কঠিনতা বশত সেই অপসৈন্যেরাই ভয়ঙ্কর হইয়াছিল, ঐদুগোত্তঙ্গ শৃঙ্গ, বেষ্টিত পৰ্ব্বতের অধিত্য কায় দৃঢ়তর রূপে ભવિષ્ટ નમઃ নিবিড় বনাছাদিত তাহার উভয় পার্শ্বে বিপাশা নদী বানগঙ্গা ব্যাস গঙ্গানামে দ্বিধারায় গমন পূৰ্ব্বক কিয়দূরান্তরে পুনযুক্ত হইয় ঐ দুর্গের পরিখ প্রায় হইয়াছেন ইহা ভিন্ন তাহার গন্তব্য পথ পৰ্ব্বতে ও ক্ষদ্র নদীতে অবরুদ্ধ আছে স্বভাবত স্থানের দুর্গমতা প্রযুক্ত পূৰ্ব্বে দিল্লীশ্বর আখবর শাহ বহু সৈন্যের সহিত বহু আয়ায়ে সম্পূর্ণ বৎসরের পর ঐ দুর্গাধিকার করিয়াছিলেন, নেপালীয় বহু সহস গোরখ সৈন্য সেনাপতি আমীর সিংহ তাপ বৰ্ষচতু ষ্টয়ের উদ্যোগে ঐ দুর্গাধিকার করিতে পারেন নাই এবং মহারাজ রণজিৎ ভুজবলে গ্রহণ সমর্থ হইয়া দুর্গের পূৰ্ব্বাধিকারি রাজা শন্ধরচন্দ্রকে, উপকারে উপকৃত করত তাহার স্থানে দানপ্রাপ্ত হন, এমতে ঐ দুর্গ পঞ্জাব মধ্যে বহুকায় অজেয় নামে বিখ্যাত বিশেষত তাহতে য়ে অন্পু পরিমাণে,আকালিক সৈন্য ছিল তাহারা মরণ মারণে নিভন্ন নিৰ্দ্দয় শ্রুতি আছে শীকগুরু গুরুগোবিন্দ ও উচ্ছিষ্য বান্দ বৈরাগী স্বীয়২ অনুচর ও ਜ਼ਿਧ গণুকে বিপক্ষমারণে ও নিজ মরণে নিৰ্ভয় করাইবার বাসনায় তাহারদিগকে শিক্ষা করাই য়াছিল - যে ਕੇ विनांश्] ८झछ् নশ্বর বিপক্ষ মারণে ভূমি ও পরধন হরণে পাপ্ল নাই যেহেতু অবনী বীরভোগ্য।
পাতা:পঞ্জাবেতিহাস.djvu/২৯০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।