পাতা:পঞ্জাবেতিহাস.djvu/৩০৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఫినe পঞ্জাব রাজ্যের हेडिशन । সাহেবকে উৎকোচ দানে বশীভূতকরণের ষত্ব করিয়াছিলেন কিন্তু ঐ লাহেবের নিৰ্লেভিতায় ও নিরপেক্ষতায় তাহার দিগের প্রলোভিক রোচনা বিফলা" হইল পরে রাজমাত। উক্ত সাহেবের নিকট প্রস্তাব করিলেন যে যে কালপর্যন্ত দিলিপ সিংহ বয়ঃপ্রাপ্ত না হন সে পয্যন্ত বৃটিল সৈন্য লাহোরে অবস্থিত ন হইলে তাছার প্রাণ রক্ষা ও রাজ্য রক্ষার কোন প্রত্যাশা নাই অতএব যদি বিচার পূৰ্ব্বক কাশ্মীরের বিবাদ বিষয়ে শেখ ইমামুদ্দীন, অথবা লাল সিংহের অপ রাধ প্রামাণ্য হয় তবে তাহার প্রতি উচিত দণ্ড করুন তাহাতে লাহোর রাজ্য প্রতিবাদ করিতে অবাঞ্ছিত । তদনন্তর ৩ ডিসে স্বর বিচারীয় সভা স্থাপিত হইয়৷ শ্ৰীযুত করি সাহেব সভাপতি ও মেজর জেনরল সর লিটলর সাহেব ও লেপ্‌টেনষ্ট কর্ণেল লারেন্স সাহেৰু প্রভৃতি ৪ জন সভাধ্যক্ষ হইলেন দিব। ৯ ঘণ্টা সময়ে আমীর রাজা লাল সিংহ, সরদার তেজ সিংহ, সুরদার শের সিংহ প্রভৃতি দ্বাবিংশতি चनं প্রধানবপ্নের উপ স্থিত হইলে বিচারারম্ভ হয়। শেখ ইমামুদীনের পক্ষে উক্ত অধ্যক্ষ স্বয়ং ও করম বক্স সিন্ধান খ। প্রভৃতি ২ জন প্রধান মনুষ্য বাদে নিযুক্ত হয় । মহারাজ দিলিপ সিংহের পক্ষে নেহাল সিংহ শ্যাম সিংহ প্রভৃতি ১৭ জন উপযুক্ত মনুষ্য বাদে নিযুক্ত হয়।