পাতা:পঞ্জাবেতিহাস.djvu/৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\Se পঞ্জাব রাজ্যের ইতিহাস । নগরের দক্ষিণাংশে শেরগড় নামক দুর্গ মধ্যে পূৰ্ব্বাপর সুবাদার ও রাজপুরুষেরা বাস করিয়া থাকেন। কাশ্মীর নগরের পূৰ্ব্বাংশে,শলিমান কোষ নামক উচ্চ পৰ্ব্ব তের সংলগ্ন যে দুই বৃহৎ হ্রদ আছে তাহার জলের হ্রাস বৃদ্ধি কোন সময়ে নাই এবং জালার মধ্যে ঐ জল বহুকাল পর্যন্ত রাখিলেও দুর্গন্ধ উদয় হয়না । কাশ্মীর রাজ্যের তীর্থ মহাত্মা ও নানা আশ্চর্য ব্যাপার পুরাণে ও রাজতরঙ্গিণী গ্রন্থে লিখিত আছে এবং যে কিঞ্চিৎ আবল ফজেল কৈজি লিখিয়াছেন তার তত্ত্বাবদ্বিষয় ঐশ্ববীয় কাৰ্য্য জ্ঞান করাযায়.মনুষ্যকৃত হইলে যবন জাতির বিশেষতঃ বহুদর্শি বিচক্ষণরাজ ইংরাজদ্বরে কৃত্রিমতা প্রকাশ হইত। - ‘বীরাঙ্গ নগরীয় কুণ্ড । কাশ্মীর নগরের পূৰ্ব্বভাগে অষ্টাদশ ক্রেশান্তরে বীরাঙ্গ নগ রের সান্নিধ্য এক পৰ্ব্বতের উপরিভাগে এক কুণ্ড আছে তাহার পরিমাণ ষোড়শ হস্তের অধিক নহে ঐ কুণ্ড একাদশ মাস শুষ্ক থাকে জ্যৈষ্ঠমাসে তন্মধ্যে যে দুই নির্বর বা ক্ষুদ্র গহ্বর আছে তাহ৷ সন্ধ্যাবরি ও সত্যঋষি নামে বিখ্যাত, প্রথমত সন্ধ্যাৰারি গহ্বরে জল উৎপন্ন হুইয়া পরে সত্যঋষি গহ্বরে জলের উদয় হয়, তদনন্তর উভয় কুণ্ডের জল একঞ্জিত হইয়৷ জলাশয় જૂર્વ করে, এইৰূপ প্রত্যহুপ্রাত মধ্যাহ্ল সায়াহ্লে