8ぐ。 পঞ্জাব রাজ্যের ইতিহাস । এবং প্রকারে এক মূলহইতে अके गश्थjक छांद्रा उ९°ब इ७ নের পরে কাৰ্ত্তিক মাসের শেষ ঐ বস্তু পরিপকু হয়, তৎকালে कूक्ष्म छोड़ा অৰ্দ্ধ হস্তের অধিক বাড়ে না, পীতবর্ণ প্রত্যেক পুষ্পে ছয় দল জন্মে, প্রত্যেক দলে এক২ তন্তু অর্থাৎ মধ্য গত সূত্র তন্মধ্যে তিনটা পীতবর্ণ ও অপর ভিসটা কমলালেবুর ন্যায় বর্ণ যুক্ত হয়, ঐ তন্তুতে কেশর জন্মে, এই চার অগ্ৰে পুষ্পিত হইয়া পরে পত্র উৎপন্ন করিতে থাকে, পুষ্পদল পরি পকু হইলে তালহইতে কেশৱ বাছির করিয়া লয়, প্রথম বৎ সরে অলপ পরিমাণ কেশর উৎগত্তি হয়, দ্বিতীয় বৎসরাবধি ষষ্ঠ বৎসরপর্যন্ত অধিক পরিমাণ সম্ভব হইয়া থাকে, তাহার পর মূল উৎপাটন করিয়া ভিন্নং করত পৃথক ক্ষেত্রে রোপণ করিয়া দেয়, যদি ছয় বৎসরের অধিককালে ঐ মূল উঠান না যায় তবে নষ্ট হইয়া থাকে । শাল উৎপত্তি বিবরণ। ജന്തുജ কাশ্মীর দেশে যে ৰূপ শীলোৎপত্তি হয় তাহার সংক্ষেপ दिबड़१ ७३ cय তীৰ্ব্বত পৰ্ব্বতীয়, ब्रूनि ও স্বদেশীয় এক প্রকার ছাগলোমে শাল জন্মে ঐ জন্তুর পৃষ্ঠলোম কৃষ্ণবর্ণ উদরের লোম সুকোমল ও ‘শ্বেতবর্ণ ঐ লোমে অত্যুঞ্জম শালোৎপন্ন হয়, এতদ্ভভিন্ন পৰ্ব্বতীয় কুকুর, বিড়াল, মেষ ও গর্দভের উপরিভাগের দীর্ঘ লোম উৎপাটন করিয়া মাংস
পাতা:পঞ্জাবেতিহাস.djvu/৬১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।