পাতা:পঞ্জাবেতিহাস.djvu/৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

|| 8% লয় নবজাত কোমল লোম দ্বারা ঐ বস্তুর উৎপত্তি হইয়া থাকে, প্রথমতঃ লোমাবলি আতৰ তণ্ডুল চুর্ণের সহিত মিশ্রিত করত বারম্বার ধৌত করা যায়, পরে সংশ্লেষন পূৰ্ব্বক শুষ্ক করিয়া সুত্র নির্মাতা মারদিগের দ্বারা তাহাতে সূত্র, প্রস্তুত্ত্ব হয়, •সেই সূত্র নানারণে বর্ণিত করিয়া নির্মাতার তন্ত্রে বা শালযন্ত্ৰে নিৰ্ম্মাণ করিতে থাকে, এক তন্ত্রে তিন ব্যক্তির প্রয়ো জন, প্রথম জন সূত্রের স্থূলসূক্ষ পৃথক বিধান কারণ নিযুক্ত রহে, দ্বিতীয় ব্যক্তি তাহ নিৰ্মাতার হস্তে যোগাইয় দেয়, তৃতীয় ব্যক্তি স্বয়ং নিৰ্ম্মাতা স্বহুস্তে দীর্ঘাকার সূক্ষ তুরি বা মাকু লইয়। একউচ্চ পীঠোপরি বসিয়া বুনালু করতে থাকে, প্রত্যেক বর্ণের সূত্র ভিন্নং কাষ্ঠ সূচির ছিদ্র মধ্যে যোগ করিয়া দেয়, তাহ নির্মাতা প্রয়োজন বশতঃ স্বহস্তে লয়, প্রত্যেক যন্ত্রালয়ে এক২ জন শিক্ষক নিমুক্ত আছে। প্রথমে যে প্রকার শাল নিৰ্মাণ করিতে হইবে তাহার আদর্শ অর্থাৎ নমুনা কাগজে চিত্রিত করিয়া দেয়, এবং আপনি নিম্নে বসিয়া সৰ্ব্বদা নিরী ক্ষণ করিতে থাকে, তৎকারণ শালের নির্মল পৃষ্ঠ অর্থাৎ সদর ভাগ নিম্নে রহে তাহ নিৰ্ম্মাতা দৃষ্ট করিতে পারে না, কাষ্ঠ সূচির দ্বারা বুনানকালে শালের মধ্যস্থ বিচিত্রিত বর্ণ প্রস্তুত হয়, ঐ দ্রব্য নিৰ্ম্মিত হইলে তাহতে পখিযোগ অর্থাৎ হাসিয়া সূচির দ্বারা সংলগ্ন করা মায়, এক বৎসরের নূনকালে উৎকৃষ্ট যুদ্ধ শাল প্রস্তুত হইতে পারে না, তাহাও দুই তন্ত্রে