8* পঞ্জাব রাজ্যের ইতিহাস । উৎপন্ন হয়। মধ্যম শাল তিন চারি মাসে ও অধম কপ দুই মাসে প্রস্তুত হইয়া থাকে, নির্মাণের পর তাছা ধৌত করা যায়, উত্তম শাল मूहे ভিন সহস্র মুদ্রা ব্যয়ে প্রস্তুত হয়। উক্ত রাজ্য মধ্যে এক্ষণে প্রায় ষোড়শ সহস্ৰ শাল যন্ত্র ব্যবহাৰ্য আছে, তদুর বর্ষে ষষ্টি সহস্ৰ শাল উৎপন্ন হওন অনুমান করা যায়। শাল নিৰ্ম্মাণের পর শুকালয়ে অর্থাৎ अब्रबिग्ने नौउ श्ब्ल, ७ उषाब्र भूर्जा निकलिउ श्हेग्न उक्क মাসূল নিৰ্দ্ধারিত হইলে তাহ নানা স্থানে বিক্রয়ার্থ প্রেরণ করা যায়। শালের উচ্চ মূল্য সাড সহমু মুদ্রার অধিক নাই, কিয়ং সংখ্যক শাল বুনান হইয় অমৃতসরে নীত হয়, তথায় ধৌত করিয়া তাহাতে হাসিয়া যোগ করা যায়, ইদানীং লাহোর অমৃতসরের মধ্যে শাল নিৰ্মাণ হইতেছে ফলতঃ কাশ্মীরের তুল্য জন্মে না এবং কাশ্মীরীয় তঙ্গবায়কেরাও স্বদে শের তুল্য লাহোরে ও অমৃতসরে প্রস্তুত করতে পারে না ইহার বিশেষ কারণ এপর্যন্ত জানা যায় নাই। পূৰ্ব্বে দিল্লীর বাদশাহের ও আরব দেশীয়েরা এতদ্বিষয়ে বিশেষ যত্নবান হইয়াও কৃতকার্য হইতে পারেন নাই। তীৰ্ব্বতীয় ছাগের উদরের নিৰ্ম্মল কোমল লোম সম্ভব শাল সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ হয় ও ঐ শাল গঙ্গাজলী নামে বিখ্যাত এবং অনা পশুর লোমাপেক্ষ ঐ লোমের মূল্যও মাহার্ঘ।
পাতা:পঞ্জাবেতিহাস.djvu/৬৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।