পাতা:পঞ্জাবেতিহাস.djvu/৮৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্জাব রাজ্যের ইতিহাস । بيانا " হইয়া গোর। নদী নামে প্রসিদ্ধ, এতদ্রুপে পঞ্জাবের পঞ্চ নদী এক ধারায় মূলতান হইতে ৬২ ক্রোশ ও ভাওয়ালপুর হইতে ৩০ ক্রোশান্তরে, মিতন্দা কোটের নিকট ব্যাপিয়া निचू नशैट्ख পতিত হইয়াছে ঐ স্থান পঞ্চনদ নামে আখ্যাত। ঐরাবতী নদী । ঐরাবতী নদীর নবাভিধান রাবিনদী, এপর্যন্ত ঐনদীর জন্মস্থান যথার্থ ৰূপে উদেশ রাযায় নাই, কথিত আছে যে হিমালয় শ্রেণী কলুদেশস্থ পৰ্ব্বতের মহাবে কুণ্ড হইতে ঐ নদী নির্গত হইয়৷ দুর্গম ৰূপে দ্রুত গমনে রাজপুরের প্রান্তরে পতিত হয় ইতঃপূৰ্ব্বে তথা হইতে এক কৃত্রিম খাতের দ্বারা ঐ নদীর জল চত্ত। রিংশৎ ক্রোশ পর্যন্ত আনীত হইয়া লাহোর নগরের নিকট পুনৰ্ব্বার ঐ নদীতে সংযোগ হইত এক্ষণে ঐ খাল শুষ্ক হইয়া গিয়াছে ঐ নদী নৈঋতাংশে লাহোর পর্য্যন্ত আগত হইয়া তথা হইতে ক্রমে পশ্চিমাংশে গমন করত আমোদপুরের নিকট চন্দ্রভাগ ও বিতন্ত নদীর সহিত সংযোগ হইয়াছে ঐস্থান भूजडानश्हे८उ ২০ ক্রোশাস্তর, ঐ নদীর বিস্তার ৭৫০ হন্তের অধিক নহে এবং গ্রীষ্ম সময়ে অনেক স্থান পদব্রজে লোকেরা পারোত্তীর্ণ হয়, ঐ নদী স্বকীয় জন্মস্থান হইতে দুইশত নবতি ক্রোশ ভ্রমণ করিয়া পঞ্জাবের নদী চতুষ্টয়ের যোগে সিন্ধু নদীতে মিলিত হইয়াছে।