পাতা:পণ্ডিতমশাই-শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/১০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

, r - পণ্ডিতমশাই منه يخ কিন্তু সে ত বাড়লের পথ চেনে না ? সেইটাই শুধু আমার ভয়, পাছে ভুল ক’রে পৌঁছুতে দেরি হয়। কিংবা পথে আর কোন বিপদে পড়ে, নইলে বাড়ল সাত সমূদ্র তের নদী পারে হলেও, সে একদিন না একদিন জিজ্ঞেস করতে করতে গিয়ে উপস্থিত হবে। আমার কথা শোনো, তুমিও সেই পথ ধরে যাও। যদি পথে দেখা পাও, ' সঙ্গে করে নিয়ে গিয়ে তার স্বামীর হাতে তাকে সাপে দিয়ে ফিরে. এসো। চললুম, বলিয়া কুঞ্জ উঠিয় দাড়াইল । আজ তাহার চকুচকে বিলাতি জুতা, বহুমূল্য রেশমের চাদর এবং গগনস্পর্শী বিরাট চাল শ্বশুরবাড়িতেই পড়িয়া রছিল। পোড়ারমুখী কুসৗর শোকে, জমিদার কুঞ্জনাথবাবু ফেরওয়ালা কুঞ্জ বোষ্টমের সাজে থালি পায়ে খালি গায়ে পাগলের মত দ্রুতপদে পথে বাহির হইয়া গেল । চতুদশ পরিচ্ছেদ ছয় দিন হইল সুন্দাবনের জননী স্বৰ্গারোহণ করিয়াছেন। মৃত্যুর পর . কেছ কোন দিন এ অধিকার সুকৃতিবলে পাইয়া থাকিলে, তিনিও পাইয়াছেন তাড়া নি:সংশয়ে বলা যায়। সে দিন তারিণী মুখুজোর দুর্ব্যবহারে ও ঘোষাল মহাশল্পের শাস্ত্রজ্ঞান ও অভিসম্পাতে আতিশয় পীড়িত ইয়া বৃন্দাবন গ্রামের মধ্যে একটা আধুনিক ধরণের লোঙ্গর নলের কূপ প্রস্তু ত করাইবার সঙ্কল্প করে । বাস্থার জল কোন উপায়েই কেহ দূষিত করিতে পরিবে না এবং যৎসামা আয়াস BBB BBBS BB BBB BBB BSB BBB BBBBS BBB BB করিয়া দুঃসময়ে বহুপরিমাণে মার্ভিয় নিবারণ করতে সক্ষম হইবে, এমনি একটা বড় রকল্পের কূপ, যত ব্যয়ই ষ্টেীক, নিৰ্ম্মণ করাইবার অভিপ্রায়ে