পাতা:পণ্ডিত শিবনাথ শাস্ত্রীর জীবনচরিত.pdf/১০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ዓ8 শিবনাথ-জীবনী । আরও লিখিবার জন্য উৎসাহিত করেন। ক্ৰমে কবিতা বাড়িয়া চলিল, এবং সাধারণের দৃষ্টি আকর্ষণ করিতে লাগিল। দেখিতে দেখিতে ১৮ বৎসরের বালক শিবনাথ একজন প্ৰসিদ্ধ কবি হইয়া উঠিলেন। এই সময় প্যারীচরণসরকার মহাশয় ‘এডুকেশন গেজেটের’ সম্পাদক ও “সুরাপান নিবারণী সভা”র সভাপতি ছিলেন। শিবনাথ তাহার সংসর্গে আসিয়া ‘এডুকেশর গেজেট’ সর্বদাই কবিতা লিখিতেন। এস, এন ডট নাম দিয়া সাহেবীআনাকে আক্রমণ করিয়া ‘এডুকেশন গেজেট” অনেক কবিতা লিখিয়াছিলেন। অনেক অনুসন্ধানেও এখন আর তাহ পাওযা যায় না । এই প্রকারে কবিতার স্রোতে যখন ভাসিতেছেন তখন হঠাৎ তাহার অদৃষ্ট জীবনের সর্বাপেক্ষা শোচনীয় ঘটনা ঘটিল। ১৮৬৫ সালে তঁহার পিতা আবার তাহাকে বিবাহ দেন । বদ্ধমান জেলায় দেপুর নামক গ্রামের অভয়চরণ চক্ৰবৰ্ত্তীর কন্যা বিরাজ মোহিনীর সহিত বিবাহ হয়। এই বিবাহের পূর্বে শিবনাথের sLLD SBB BBB BDBDBD DDD D DDD SS SDD BBB পড়া করিতেন এবং অবকাশ সময়ে কবিতা লিখিয়া নিজের ও বন্ধুদিগের চিত্তবিনোদন: করিতেন। শিবনাথ বাল্যাবধি সরল রসিক, আমোদপ্ৰিয় মানুষ ছিলেন । এই ঘটনায় তঁর জীবনের ধারা একেবারে ফিরিয়া গেল। যে দেশে ব্ৰাহ্মণের সন্তান দুইটী কেন দশটী বিবাহ করিয়াও মনে কোন অশান্তি’ বা উদ্বেগ বোধ করে না, সেই দেশেরই ১৭১৮ বৎসরের বালক শিবনাথ দ্বিতীয় বার বিবাহ করিয়া মনের যন্ত্রণায় ক্ষিপ্তপ্ৰায় হইলেন । পিতাকে শিবনাথ বাল্যাবধি যমের ন্যায়। ভয় করিতেন। কি করিয়া পিতার অবাধ্য হইতে হয় তাহা তিনি জানিতেন না । সেই পিতা যখন